পত্রিকা

বেড়ে ওঠার তাজা ছবি

পরিচালক মৃদুল তুলসিদাস মনে করেন, কলকাতার মতো একটা দুদার্ন্ত জায়গায় বেড়ে ওঠা সৌভাগ্যের কথা। স্নুকার খেলাকে কেন্দ্র করে তাঁর জাতীয় পুরস্কার-প্রাপ্ত ছবি ‘তুলসিদাস জুনিয়র’ তুলে ধরে নব্বইয়ের দশকের আশ্চর্য বৈচিত্র্যপূর্ণ, নিরন্তর চঞ্চল একটা শহরকে, যেখানে রাজীব কাপুর এবং সঞ্জয় দত্ত যেন নিজস্ব মেজাজে মধ্য-কলকাতাবাসী।

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৭৪

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

Mint-Fresh Take on A Kolkata Childhood

Mridul Toolsidass’ 2022 film ‘Toolsidas Junior’ has a protagonist in its very locale: Calcutta of the 1990s. The National Award-winning film, which revolves around the game of snooker as a metaphor for life, stars Rajiv ‘Chimpu’ Kapoor and Sanjay Dutt. A conversation with the filmmaker.

ইমরান পারভেজ

উপত্যকাহিমপর্ব

‘ঘুড়ি আটকে আছে পেঁচিয়ে একটা ঝাঁকড়া গাছের ডালে/ আলতো হাওয়ায় জট বাড়ে/ অনুভূমিক অনেক দূরে কত হিজিবিজি লেপটে আছে/ অনেকগুলো ঈশ্বর আর দূতেরা উল্লম্ব দুলছে’ নতুন কবিতা।

খুচরো খাবার: পর্ব ১১

‘১৬ নং. বস্তির মুদির দোকান পেরিয়ে যখন বড় শহরে ঘোরাফেরি করেছি, কচুভাজা খেতে ইচ্ছে হলে সেটা প্রায় অবিচ্ছিন্নভাবে খুঁজে পেয়েছি ‘নন-মেঙ্গলি’ দোকানে; এবং একটা বিশেষ আর্থসামাজিক স্তরের দোকানে।’ কচুভাজা-কাহিনি।

উপল সেনগুপ্ত, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

একটা গল্প একটা গান ১৬

গানে বলা হল, জীবনে কী পাব না তা নিয়ে অত না ভেবে, একঝুড়ি সুড়সুড়ি বা একপাক নাকডাক নিয়ে রিল্যাক্স করাই ভাল। প্রেমের টাট্টুও বিয়ের ড্রেসিং টেবিলে হোঁচট খায়, বিদ্যের হস্তীও রসের পশলায় স্লিপ খায়। তার চেয়ে ছাদে বসে হজমি খা ভাই। আর গল্পে দেখা গেল এক বেড়ালকে, যে লন্ডনে রানির দিকে তাকিয়ে থেকেছিল আর সিংহাসনের তলায় ইঁদুরকে ভয় পাইয়েছিল বলে, অজস্র ট্রোলের শিকার হয়। শেষে অবশ্য তার জন্য একটা সারপ্রাইজ প্রাইজ অপেক্ষা করে থাকে।

ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়

প্রিয় ডাম্বলডোরকে, ইতি- এক অপদার্থ

এ ইতিহাসের মৃত্যু, শিক্ষার মৃত্যু, স্পষ্টতার মৃত্যু ও সর্বোপরি, স্পর্ধার মৃত্যু। যে স্পর্ধা ছাত্রদের জন্য নিজে বুক পেতে ব্যারিকেড গড়ায় ছিল, যখন দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। যে স্পর্ধা অতি কঠিন পৃথিবীতে বন্ধুত্বের দুঃসাহস দেখাত, ছাত্রদের ভালবেসে ‘অপদার্থ’ বলে সম্বোধন করত।

শ্রীজাত

দূরপাল্লা : পর্ব ১

শুরু হচ্ছে নতুন ভ্লগ— দূরপাল্লা। না, কেবল বেড়ানোর ভ্লগ নয়। ভাললাগা, অভিজ্ঞতা, উত্তেজনা, মেদুরতা আর ভিন্ন যাপনের কাহিনি। নিজের খোঁজ অন্য ভাবে, অন্যকে খুঁজে নেওয়া নিজের মতো করে। বার বার যা অসীমের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়, বার বার মনে করিয়ে দেয় বিশালতার কথা।

পৃথু হালদার

দেরিদা আর ভূতেরা

দেরিদার প্রেত-বিষয়ক ভাবনা, আর চলচ্চিত্রে তাঁর উপস্থিতি— এ দুটি তাঁর জীবনে প্রায় হাত-ধরাধরি করে চলে। দেরিদার বিভিন্ন সময়ে প্রেত-সম্পর্কিত কিছু লেখা আছে, তবে তার মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ধারণা হল Hauntology। ইংরেজি শব্দটা পড়ে অনেকেই নিশ্চয়ই লুকিয়ে থাকা শব্দ দুটোকে চিনে গেছেন। কীভাবে এই খটোমটো শব্দ এসে দেরিদার অভিধানে জুটল?

শুভারম্ভ: পর্ব ১৮

‘শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পীদের বিভিন্ন প্রজন্মকে অনুষ্ঠান বা সঙ্গীতমেলায় গাইবার-বাজাবার সুযোগ পেতে বিভিন্ন রকম স্ট্র্যাটেজি বানাতে হয়েছে, কারণ একের পর এক অনুষ্ঠান বা কনসার্টের আমন্ত্রণ আসছে, এই ধরনের তারকা শিল্পী কেবল হাতেগোনা কয়েকজনই হন। বাকিদের নিজেরটা নিজেই বুঝে নিতে হয়, যেমন যুগের পর যুগ ধরেই হয়েছে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি: পর্ব ৩

‘ছবিটি গোটা সময় শুধু যৌনতা বিষয়ে কথা বলে না, মা-সন্তানের সম্পর্ক নিয়েও বলে (মনে রাখতে হবে, যৌনকর্মীটি মহিলার ছেলের বয়সি), … কিন্তু এসব সহ-প্লট ছাড়িয়ে ও পেরিয়ে, ছবিটা শেষ অবধি বলে, তোমার জীবনের প্রার্থিত আনন্দ নিয়ে তুমি লজ্জিত হয়ো না, বরং যেভাবে পারো (অন্যকে কষ্ট না দিয়ে) তা জোগাড় করো।’ জীবনের শর্ত।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৭৩

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।