সংখ্যা ২: ফাল্গুন ১৪২৭/ ফেব্রুয়ারি ২৬ ২০২১

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ২

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল: পর্ব ১

‘সরস্বতী যে আলাদা রকম পুজো চান, বসন্তই সে-কথা বুঝিয়ে দিত বরাবর। ওই সাহসী বাতাসের চুল ওড়ানো বিলাসিতায়, ওই রোদ্দুরের কাঁচা গন্ধে মাতোয়ারা সকালে পুজো কি কেবল পুজো হয়েই থাকতে পারে?’ নতুন কলাম।

জয়ন্ত সেনগুপ্ত

হেঁশেলের হিস্‌সা: পর্ব ১

‘এই নব্য গার্হস্থ্যবিধিতে রন্ধনবিদ্যার স্থান ছিল তাৎপর্যময়, কারণ এই পরিবর্তনের ফলে রান্নাঘরটি আর শুধু ‘রাঁধার পরে খাওয়া আর খাওয়ার পরে রাঁধা’-র নৈমিত্তিকতার মধ্যেই আবদ্ধ রইল না।’ রান্নাঘর আর বাঙালির চরিত্র-ইতিহাসের বিবর্তন।

অনুষা বিশ্বনাথন (Anusha Vishwanathan)

বিন্দাসিনী: পর্ব ১

‘নীরবতা আমার খুব ভাল লাগে, নিতান্ত প্রয়োজন বলেও মনে হয়। তবে এই প্যানডেমিক এসে, আমাকে ‘অনেকটা নিশাচর’ থেকে একেবারে ‘পুরোপুরি নিশাচর’ প্রাণীতে বদলে দিয়েছে।’ অতিমারী চলাকালীন রাত জাগার গল্প।

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

শান্তিনিকেতন ডায়েরি: পর্ব ১

‘শান্তিনিকেতনের কীট, পতঙ্গ, গাছপালা আর ধুলোবালির ভিতর আমরা বড় হয়েছি। ঋতুর গন্ধ চিনতে পারি। বর্ষায় শামুকগুলোকে দেখে খুব কষ্ট হত। গরুদের মতো পথ জুড়ে তারাও বসে থাকে, কিন্তু পলকে সরে যেতে পারে না!’ শান্তিনিকেতনের গল্প।

অনুষা বিশ্বনাথন (Anusha Vishwanathan)

Bindaasini: Part 1

‘I had always leaned towards the nocturnal. Whether it is because of my love of all things supernatural, or my general need for some quiet I do not know, but this pandemic has definitely turned me into an entirely nocturnal beast.’ Insomnia tales.