সংখ্যা ১৬৯: জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১/ ১৭ মে ২০২৪

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৬

‘সে খুন করে কেন? কারণ এভাবে সে দেশের পাপ দূর করতে চায়। যারা এত অপবিত্র যে, মেয়ে হয়ে বহু পুরুষের সঙ্গ করে, তাদের খুন করে সে শিক্ষা দিতে চায়। সে পুণ্যের কারবারি। ঈশ্বরের সহকারী। সংস্কারের কান্ডারি।’

শান্তনু চক্রবর্তী

আঞ্চলিকতার ময়দানে পথহারা ফুটবল

‘গোটা ছবিতে রহিমসাহেব সারাক্ষণ একটা বিছিন্ন দ্বীপের মতো একলা জেগে রইলেন। একা-একাই ভাবলেন, একা-একাই সইলেন! কখনওই টিমের সঙ্গে তাঁর আত্মার যোগটা খুঁজে পাওয়া গেল না।’

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৭

পরিবর্তনটা দেখা দিল গত শতকের সাতের দশকে। ধুঁকতে থাকা ‘গ্রান্টা’ এই সময়ে এসে প্রায় অস্তিত্বহীন একটি জায়গায় পৌঁছে যায়। আর ঠিক তখনই আদ্যন্ত ভোল বদলের শুরু! বিশ্ববিদ্যালয়ের পত্রিকার দীর্ঘকালীন পরিচিতি ত্যাগ করে আন্তর্জাতিক ও আধুনিক লেখার মঞ্চ হয়ে উঠল ‘গ্রান্টা’।

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল: পর্ব ৩৬

‘আজ বুঝি, শিল্পের চেয়েও চর্চা কখনও বড় হয়ে ওঠে। ওই ফিরিওয়ালা মানুষটির গলায় শিল্প ছিল না। ছিল চর্চা, অভ্যেস, অধ্যবসায়। তাই শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা একই ভাবে ডেকে উঠতে পারতেন, সওদার টানে, রোজগারের আশায়।’

ডাকবাংলা.কম

গল্পপাঠ

বাঙালি মধ্যবিত্তের যে অবয়ব সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়ের ‘বিজনের রক্তমাংস’ গল্পে দেখা যায়, পাঠকমহলে আজ তা কাল্ট স্টেটাস লাভ করেছে। কেসিসি বৈঠকখানা-য় অনির্বাণ ভট্টাচার্য পাঠ করলেন সেই বহুচর্চিত গল্প।

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ২৪

‘নিজের ইংরেজি জ্ঞানের ওপর ভাল দখল থাকার কারণেই এমন একটা ইচ্ছে তার হয়েছিল। হরশঙ্কর ব্যাকুল হয়ে উঠল মাকে একখানা চিঠি লিখে সব ব্যাপারটা খোলসা করে দেবার। বুঝিয়ে বলা যে, উদ্বেগের কারণ নেই। শান্তিতে জীবন কাটানোর জন্যই সে একটা বিকল্প পথ খুঁজছে।’

অনুপম রায়

মধ্যবিত্তের গান

আমাদের সমাজে অর্থনৈতিক বদল এমনভাবে ঘটে চলেছে, একদিন দুটো শ্রেণিই শুধু পড়ে থাকবে। বড়লোক এবং গরিব। মাঝে যারা পড়ে রইল, তারা কি আদৌ নিরাপদ? এই নিয়েই অনুপম রায়ের গান ‘মধ্যবিত্ত ট্র্যাপ’।

অভীক মজুমদার

উৎপল থেকে সুমন : টিনের তলোয়ার

‘উৎপলের পরিকল্প থেকে এক ধরনের ডিপারচার বা সরণ ঘটে। কোনও সন্দেহ নেই, এ-যুগের অন্তহীন ইমেজ নির্মাণের বেলায়, অবসন্ন দর্শককে কোনও শিল্পিত দৃশ্যরূপই ততদূর আক্রান্ত বা উজ্জীবিত করতে পারে না। ফলে সুমনের ধাক্কাটা হয়তো প্রয়োজনই ছিল।’