সংখ্যা ১২৫: আষাঢ় ১৪৩০/৭ জুলাই ২০২৩

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ৭

২০০৫ সালে ব্যাঙ্গালোরে বসে লেখা এই গান। কলকাতার প্রতি, নিজের শহরের টান, এই গানের মধ্যে ফুটে ওঠে। আর ফুটে ওঠে মায়ের কাছে ফেরার বাসনা। কোথাও একটু অভিমানও হয়তো-বা। ২০১৮ সালে সৃজিত মুখার্জি তাঁর ‘উমা’ ছবিতে এই গানটি ব্যবহার করেন।

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ২৮

তাঁর লেখায় দৈনন্দিন আটপৌরে দৃশ্যকল্প থেকেই আমরা চিনতে শিখি এই শহর, এই সমাজ আর তার অন্তর্নিহিত রাজনীতিকে। প্রচারের আলোর বাইরে থাকলেও তাই অচ্যুত মণ্ডলের কবিতা সিরিয়াস পাঠকের কাছে সাদরে সমাদৃত।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি: পর্ব ১৫

মা বললেই কান্না পেয়ে গেলে, আধুনিক ছবি করা শক্ত, অন্তত আউটসাইডার-উত্তর যুগে। এই মাঝামাঝি-কাটিং ছবি বলেই বোধহয় খুব বিখ্যাত হয়েছে এই ফিল্ম, এবং সেজন্যেই আরও সন্দেহের চোখে দেখা উচিত যে কোনও মাঝ-আকাঙ্ক্ষী প্রয়াসকে।

কবীর চট্টোপাধ্যায়

খবরের কাটতি, খবরের ঘাটতি

‘এলিয়েনেশন যে নিছক সামাজিক বা অর্থনৈতিক তত্ত্ব নয়, এর যে একটা বিরাট প্রভাব পড়ে আমাদের চারপাশের রক্তমাংসের মানুষের উপরে, জাগৃতি বা ইমরানদের মানসিক ব্রেকডাউনের উপর দর্শকের দৃষ্টি টেনে রেখে তা স্পষ্ট দেখিয়ে দিল ‘স্কুপ’।’

শান্তনু চক্রবর্তী

ছোটলোকের বিটি লো!

‘‘দহাড়’ বা ‘কাঠাল’-এর অঞ্জলি বা মহিমা কোনও আগমার্কা ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ বা সমাজ-সংস্কারক নয়। ‘ভিড়’-এর সুজয় সিং টিকাস-ও নয়। কিন্তু এরা সবাই মিলে একটা অন্য রকম ‘পুলিশের গপ্পো’ (যাকে ‘কপ-স্টোরি’ বললে একটু ছকে পড়ে যেতে হবে!) বলছে।’

রূপম ইসলাম

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম : শেষ পর্ব

‘আধশোয়া হয়ে এক বোতল জলে মুখ ধুয়ে আর এক বোতল জল পান করে ব্রহ্ম দেখলেন এরিক দত্ত দাঁড়িয়ে আছেন একটা ইনজেকশনের সিরিঞ্জ হাতে। ঝাপসা চোখে তাঁর মনে হল, বুড়ো এরিকের চোখে যেন তিনি জল দেখতে পেলেন। তাঁর বৃদ্ধ বন্ধু কাঁদছেন।’