

‘সহজ পাঠ’, জটিল গল্প
‘এ তো নির্মল বাংলা বা স্বচ্ছ ভারতের ক্যামেরাবন্দিত ঘটাপটার দেখনদারি ঝাটপাট নয়, রুটিন পরিচ্ছন্নতা। সমাজ, সংসার, পরিবেশ, পরিজন সম্পর্কে শিশুর বোধের জাগরণ ঘটানোর পাঠ তো ‘সহজ পাঠ’-এর পাতায়-পাতায়।’
‘এ তো নির্মল বাংলা বা স্বচ্ছ ভারতের ক্যামেরাবন্দিত ঘটাপটার দেখনদারি ঝাটপাট নয়, রুটিন পরিচ্ছন্নতা। সমাজ, সংসার, পরিবেশ, পরিজন সম্পর্কে শিশুর বোধের জাগরণ ঘটানোর পাঠ তো ‘সহজ পাঠ’-এর পাতায়-পাতায়।’
‘পরবর্তী ২৭ সেকেন্ড ধরে সে এলোপাথাড়ি ছুরি চালায় ৭৫ বছর বয়সি লেখকের শরীরে। ফন্টানারের ছুরির ঘায়ে ছিন্নভিন্ন ক্যানভাসের মতো ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় তাঁর শরীর— চোখ, মুখ, হাত, বুক, পেট প্রাথমিকভাবে স্টেপল করে কোনওরকমে জুড়ে রাখার চেষ্টা হয় হাসপাতালে।’
‘কিউবান মিসাইল সংকট থেকে মস্কোর সঙ্গে পারমাণবিক সমঝোতা সামলাতে সামলাতেই আততায়ীর বুলেট কেনেডিকে আর দেখে যেতে দিল না সেই স্বপ্নপূরণের দিন। জে এফ কে হত্যার প্রায় ছ’বছর পর, ১৯৬৯-এর ২০ জুলাই অবশেষে চাঁদের জমি জয় করল মানুষ।’
‘এবার যদি আগুন লাগে, শরীর খারাপ হয়, বাইরে বেরনো যাবে না। এটা ভেবেই দম বন্ধ লাগতে শুরু করল। তার মধ্যে রাত যত বাড়ছে, তত বিচিত্র আওয়াজ আসছে চারপাশ থেকে। কোথাও যেন ভারী কিছু পড়ল। কেউ কি লাফ দিল?’
‘হিটলার এবার তাঁর নাগালের মধ্যে। এবার অপেক্ষা কেবল সুযোগের। শুধু হিটলার নয়, হিমলার, গোয়েরিং-সহ শীর্ষ স্থানীয় সব ক’টি শয়তানকে একসঙ্গে উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছকে ফেললেন ‘প্রতিবন্ধী’ ক্লাউস।’
‘এই বইতেই অরুন্ধতী আরও বলছেন ‘যুগোস্লাভিয়ায় একটা প্রবাদ আছে— সত্যি কথাটা বলেই পালিয়ে যাও। কিন্তু কিছু লোক পালায় না। এমনকী যখন পালানো উচিত, তখনও পালায় না।’ অরুন্ধতী পালিয়ে যান না। তাঁর মুগ্ধ পাঠক যারা, তাদেরও পালাতে দেন না।’
‘তামিল ভাষা, তাই বোঝার প্রশ্ন নেই। কিন্তু চোখ আটকে গেল একটা ছবিতে। বাজে নিউজপ্রিন্টে ততোধিক বাজে ছাপা, কিন্তু এই ছবি তো ভুল হওয়ার নয়, অন্তত কোনও ভারতীয়ের চোখে। সৌরভ গাঙ্গুলির মুখ এলটিটিইর মুখপত্রে কেন?’
‘অসহায় মানুষ যে নিরাপদ আশ্রয় খোঁজে, ধরতে চায় সহযোগিতার হাত, তা ভোলেবাবারা হাড়ে-হাড়ে বোঝেন। কিন্ত বিকৃত আর্থ-সামাজিক সম্পর্কে গডম্যানদের কাছে প্রকৃত জীবনের সন্ধানের পরিণাম সুখের হয় না।’
‘একটা অফিসের জনৈক কর্মচারী যেভাবে ভয়ের পরিবেশে বাস করতে করতে নিজের কর্মক্ষেত্রে এক অর্থহীন নৈরাজ্যে ঢুকে পড়ে, তার ভয়াবহতা জন্মই নিত না যদি না একশো বছর আগে কাফকা ‘দ্য ট্রায়াল’ লিখে যেতেন।’
‘কখনও ১৯৩৭-এর ফ্রিডা কাহলো-র দাপুটে উপস্থিতি দিয়েছে স্বাধীনতার সন্ধান, কখনও ১৯৭৪-এর জেরি হল তাঁর রঙিন ওষ্ঠের পাউটে জাগিয়েছেন যৌনতার বোধ। পাঠকের স্মৃতি একাকার হয়ে গিয়েছে পত্রিকার ইতিহাসের সঙ্গে।’
‘পাঠকের কাছে ‘উলুখড়’ তো কেবলমাত্র হারিয়ে-যাওয়া গল্প নয়, সন্দীপনের জীবনের প্রথম বইও বটে (যদি-না পরবর্তীতে এরকম আরও কোনও বই আচমকা বেরিয়ে পড়ে)! ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে এক নতুন সাহিত্যের ইতিহাস তৈরি হতে দেখা, এ কি কম সৌভাগ্যের!’
‘১৭৯৮ থেকে ১৮০৫, এই সময়ের মধ্যে ড্যানিয়েলদের ১৪৪টি ছবি প্রকাশিত হয় ইংল্যান্ডে। ২৪ জুন ২০২৪, কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের দরবার হলে শুরু হয়েছে ওই সংগ্রহের একটি বড় অংশ নিয়ে চিত্র-প্রদর্শনী: India: In the eyes of Thomas and William Daniell.’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.