

নতুন মহাকাব্যের ঘ্রাণ
‘গুগি বলে ওঠেন, দুনিয়ার নিয়ম সব কাজ সবাই করবে, কাজের কোনও নারী/পুরুষ হয় না— এটাই আদি এবং এটাই অন্ত। পুরুষ হওয়ার পরেও গুগি নারীকে দেখতে জানেন, তাই গুগি অনায়াসে বলে চলেন নারীকে।’
‘গুগি বলে ওঠেন, দুনিয়ার নিয়ম সব কাজ সবাই করবে, কাজের কোনও নারী/পুরুষ হয় না— এটাই আদি এবং এটাই অন্ত। পুরুষ হওয়ার পরেও গুগি নারীকে দেখতে জানেন, তাই গুগি অনায়াসে বলে চলেন নারীকে।’
‘এবং সত্যিই ষোলো বছরের অধ্যাপনা ছেড়ে দিয়ে ‘আজকাল’-এ চলে গেলাম, যে কাগজ তখনও বেরয়নি। শুধুমাত্র গৌরদা বলেছিলেন বলে, “তোকে আমার চাই। তুই যা খুশি, তাই লিখবি…”’
‘দ্য লুম্বিনী মাস্টার প্ল্যান’ কিন্তু, বৌদ্ধ সংস্কৃতির অঙ্গ, জ্যামিতিক নকশা মেনে তৈরি, নির্বাণলাভের পথরেখা। তবে সত্যিই কি আর নির্বাণের রোড ম্যাপ হয়? ঐ আমার-আপনার মতো ভোগীদের সাময়িক আলোর পথযাত্রী করে তোলার একটা প্রয়াস আর কী!
‘বাজারমুখো হওয়ার ব্যাজারমুখ কাটিয়ে তারা অনলাইনে শাকসবজি কিনছে বেশি। মাছের কানকো দেখার চেয়ে, কতটা প্রোটিন কিংবা ফ্যাট আছে সেটা দেখছে। একটা অ্যাপ বাঙালির বাজারে নিঃশব্দে বিল্পব করে দিল।’
‘মানবসভ্যতার ইতিহাসে শ্রম আদি-অকৃত্রিম— অথচ শ্রমজীবীরা অবহেলিত। যারা শাসন আর শোষণ করে এবং শিল্প-সাহিত্যের প্রতর্ক ঠিক ক’রে দেয়, তাদের প্রতিস্পর্ধী হয়ে লেখকেরা এঁদের আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখ, উত্তরণকে মূল বিষয় করে তুলবেন— ম্যাক্সিম গোর্কির সাহিত্যভাবনা ছিল এরকম।’
‘অবনীন্দ্রনাথ তাঁকে একঘেয়েমির কথা বলেন; বলেন পশু-পাখি আঁকার কথা। সুনয়নী আঁকলেন ঘোড়া। এমন ঘোড়া, যা দেখে আমিনা আহমেদ করের মনে হয় মার্ক শাগালের কথা। ওঁর কাজ দেখে তাঁর মনে হয়, প্রাচ্যের শিল্পী Chien Hsuan-এর ‘Boneless’ শৈলীর কথা।’
‘ভারতীয় চিত্রকলায় যে ‘narrative’-এর সম্ভার আমরা দেখি বিভিন্ন স্থাপত্যে, চিত্রে, ভাস্কর্যে, যেন সেই ধারাকেই সম্মান জানিয়ে, শিল্পী নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁর প্রাত্যহিক অভিজ্ঞতাগুলোর একটা নিপুণ ‘narrative’ গড়ে তুলেছেন।’
‘যে নতুন ফোটোগ্রাফারটি এই দলে ভিড়েছে, সে ক্রমশ হিংসা ও হত্যা দেখতে অভ্যস্ত হয়, প্রবল গুলি চলছে ও ডাইনে-বাঁয়ে লাশ পড়ছে, একটি লোক সামনে তড়পে মারা যাচ্ছে, তার মধ্যেই সেও অন্যদের মতোই ছবি তুলতে থাকে।’
ঋতু চক্রের নিয়মে— প্রকৃতি তার রূপ বদলায়, বছর ঘুরে, ধরা দেয় আবারও। রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ঋতু বর্ষার আঙিনায়, সে-উৎসব শান্তিনিকেতনের মাটিতে ধরা রয়েছে, বর্ষামঙ্গলের আয়োজনে।
‘প্রশ্ন জাগে, শিশুর জন্য আদৌ বাসযোগ্য এই পৃথিবী? এ-দুঃস্বপ্নের অভিঘাত যে মহাভারতের জৃম্ভণাস্ত্রের চেয়েও বেশি জোরালো। এর কোনও অ্যান্টিডোট কি আপনি তৈরি করেছেন? যাতে প্রতিটা শিশু শান্তিতে ঘুমোতে পারে। প্রতিটা সকাল যাতে হয়ে ওঠে রঙিন।’
‘বিভিন্ন বাংলা ছায়াছবিতে থাকা বিভিন্ন বাবা চরিত্রের কথা বলতে গিয়ে আমার যেটা মনে হল, সেটা হচ্ছে, আমাদের এই বাঙালি বাবারা রাগী হতে পারেন, দাম্ভিক হতে পারেন, কিন্তু সব কিছুর পরেও নিজের সন্তানের প্রতি তাঁদের মনে যে-ভালবাসা থাকে, তার জন্যেই তাঁদের চিরকাল ভালবাসা যায়।’
কালক্রমে গাঁজা ভোল বদলেছে। অহোরাত্র ‘ব্যোম-ব্যোম’ ধ্বনির বদলে, বব মার্লের গানের কলি এখন ফ্যাশন। বাবা যেহেতু, পয়লা থেকেই সিদ্ধিতে ফার্স্ট ডিভিশন ছিলেন, এবার ফুলব্রাইট বৃত্তিতে বিকশিত হয়ে গেলেন লিঙ্কনের দেশে।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.