

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ২
‘অ্যানি হলকে নিয়ে গান তৈরির তাড়নাটা আসে ১৫ বছরের ব্যবধানে ছবিটা দু-বার দেখার পর। উডি অ্যালেন আগে একভাবে ছুঁয়েছিলেন, এ ভাবে আরও গভীর নাড়া দিলেন। সেই তীব্রতা থেকে তৈরি এই গান।’ অনুপম রায়ের গান তৈরির গল্প।
‘অ্যানি হলকে নিয়ে গান তৈরির তাড়নাটা আসে ১৫ বছরের ব্যবধানে ছবিটা দু-বার দেখার পর। উডি অ্যালেন আগে একভাবে ছুঁয়েছিলেন, এ ভাবে আরও গভীর নাড়া দিলেন। সেই তীব্রতা থেকে তৈরি এই গান।’ অনুপম রায়ের গান তৈরির গল্প।
ভরা বসন্তে চলত আমাদের দেদার রিহার্সাল। আর সেই রিহার্সালের আনন্দ, মজা বা রোমাঞ্চ খোদ অনুষ্ঠানের চেয়ে ছিল ঢের বেশি। ছোটদের নাটক যে প্রতিবার হতো, এমনটা নয়। কিন্তু এক কি দু’খানা সমবেত সংগীত থাকতই। সেও কি কম আনন্দ? বসন্তের অনুষ্ঠান।
উইনি দ্য পু, অত্যন্ত জনপ্রিয় এক চরিত্র। গত বছর, এই চরিত্রের স্বত্ব বিক্রি হওয়ায় এক পরিচালক বানালেন এমন এক সিনেমা, যেখানে মিষ্টি স্বভাবের পু রূপান্তরিত হল ভিলেনে। প্রশ্ন হল, আমাদের ছেলেবেলার পছন্দের চরিত্রকে কি বিকৃত করা সম্ভব?
‘এই মুহূর্তে ও একটা নীল ডট। বেশ কিছুটা সময় কেটে গেছে। ম্যাপে আমাদের বাড়ি থেকে ডট এক চুল নড়েনি। রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে না কি? না, ডটটা ছিটকে গেল।’
অনুষ্ঠানের সুবাদে ২০১৮ সালে সৌভাগ্য হয়েছিল লিভারপুল যাওয়ার। আর লিভারপুলের বিট্লস মিউজিয়ামে গিয়ে আশ্চর্য এক আত্মীয়তা অনুভব করেছিলাম। বাড়ির বিভিন্ন ছোট ছোট ঘরে আটপৌরে ভাবে সাজানো রয়েছে বিট্লস-এর বিট্লস হয়ে ওঠার আখ্যান।
‘ নিউটন থেকে আইনস্টাইন, নতুন-নতুন থিওরি আছড়ে পড়ছে মনুষ্যসভ্যতার সৈকতে। এটুকু বুঝছি যে, বেঁচে থাকার জন্য নিজেকে প্রতি মুহূর্তে আপগ্রেড করে চলতে হবে।’
‘ক্রমে একটা শান্ত নির্বিবাদী লোক কীভাবে হিংস্র ও প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে ওঠে, একটা চমৎকার বন্ধুত্ব কীভাবে একেবারে মিটমাটের সম্ভাবনাহীন শত্রুতায় গড়িয়ে যায়, কিন্তু এমন ভয়ানক পরিণতির কোনও কারণ বা যুক্তিই বোঝা যায় না— তা নিয়ে গল্প।’
ভ্যালেন্টাইন’স ডে-তে মানুষকে না জড়িয়ে গরুকে জড়ানোর ফরমান জারি হল কেন? কারণ গরু আমাদের মা। অনাত্মীয়কে আলিঙ্গনের চেয়ে মা’কে আদর ভাল নয়? তবে অসুবিধেও আছে, গরু হয়তো জড়াজড়িতে সম্মত নয়, তখন গুঁতিয়ে দিলে বড্ড মুশকিল।
‘হাওয়া ঢুকে আসে বন্ধুর মতো। আসলে শত্রু/বয়ে আনে কার মনখারাপের না-মেলা অঙ্ক/
পাটিগণিতের হাত খোয়া গেছে, হে মধুসূদন/বাঁচাতে পারেনি সুভাষ, সুনীল, শক্তি, শঙ্খ।’ কয়েকটি কবিতা
দেবারতি মিত্রর মতো শক্তিশালী কবি বাংলা সাহিত্যে খুব কমই আছেন। তাঁর কবিতার আশ্চর্য চলন তাক লাগিয়ে দেয় পাঠককে। তাঁর কবিতা নিয়মমাফিক অন্তের দিকে যায় না। অপূর্ণ থেকে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু সেই অপূর্ণতার প্রাপ্তি অশেষ। আর তাঁর উপমাগুলি তারঁই মতো অনুপমা।
‘সন্দেহ নেই যে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে থাকতে বা ক্ষমতা ভোগ করতে-করতে অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায় এবং মারতে খুব ভাল লাগে, এবং সেই ঔদ্ধত্য ও ধর্ষকাম সাদা-কালো নির্বিশেষে চারিয়ে যায়।’
‘মানুষ চায় একটা অনন্ত অরগ্যাজম। একটা উত্তেজিত স্টেটে নিয়ে গিয়ে ল্যাচ করে যাওয়া। শরীরের সব রক্ত ছুটবে যেন one way street। বছরের প্রতিদিনই দুর্গা পুজো! লুপ (সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী)! যদিও পুরোটাই শারীরিক কিন্তু বলবে মনটা চাঙ্গা লাগছে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.