এক শালিক : পর্ব ৫৩
কখনও কখনও বিপরীত মেরুর জীবনও একই মন্ত্র জপে। প্রকৃত সাধু আর সফল অসাধুর মধ্যে ফারাক বিস্তর— তবে দু’পক্ষই ডিসিপ্লিনপন্থী; এবং হৃদয়দৌর্বল্যকে উপেক্ষা করতে সর্বদা উৎসাহী!
কখনও কখনও বিপরীত মেরুর জীবনও একই মন্ত্র জপে। প্রকৃত সাধু আর সফল অসাধুর মধ্যে ফারাক বিস্তর— তবে দু’পক্ষই ডিসিপ্লিনপন্থী; এবং হৃদয়দৌর্বল্যকে উপেক্ষা করতে সর্বদা উৎসাহী!
শায়েরির সঙ্গে ব্রেকআপ-এর পরে নিজের লাইফস্টাইল বদলে ফেলে অ্যান্টনি। কিন্তু মাস ছয়েক পরেই বন্ধু টম-এর একটা কল সবকিছু পালটে দেয়। ফোনে টম কী জানায় অ্যান্টনিকে?
তাঁর কবিতা তাঁর একার নয়, সেগুলো যেন বহু মানুষের সম্মিলিত স্বর, তাদের আটপৌরে দৈনন্দিন জীবনযাপনের লিফলেট। সেই লাইনগুলির মধ্যেই ধরা থাকে কবির গভীর জীবনবোধ। তিনি বাংলা কবিতার জনপ্রিয় নাম পিনাকী ঠাকুর।
‘যে অফিস যাওয়াটাকে, যে কাজ করাটাকে আমরা জীবনের একটা আবশ্যিক ও প্রার্থিত অঙ্গ বলে মনে করি, এই ছবি বলে, ধুর, সেটা থেকে না বেরোলে মানুষ আবার বাঁচতে পারে না কি?’
‘পশ্চিমে খোলে না,/
এমন জানলা আমার কপাল জুড়ে ভাঁজ করা/
হে দোস্ত, আমাকে চিনতে পারলে/
ওদের পাল্লা খুলে দিও।’
শায়েরির কিডন্যাপ-পর্ব যে আসলে সিনেমার শুটিং-এর দৃশ্য তা জেনে হতভম্ব অ্যান্টনি। সিনেমার হিরোর মতোই প্রাণের ঝুঁকি নিয়েও তাকে বাঁচানোর যে কোনও মূল্যই দিল না শায়েরি; এবার কী করবে অ্যান্টনি?
‘১৯৯৯ সালে যখন তাঁকে সাম্মানিক অস্কার দেওয়া হয় তাঁর সারাজীবনের কাজের প্রতি সম্মান জানিয়ে, লস অ্যাঞ্জেলসের প্রেক্ষাগৃহে বহু শিল্পী উঠে দাঁড়াতে অস্বীকার করেন। কিন্তু এলিয়ার মতন বুদ্ধিমান মানুষ তাঁর এই ভবিতব্য কি দেখতে পাননি?’
মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্ট হোক কী টাইমস স্কোয়ার-এর আলোর উৎসব, ম্যানহাটান-এর আবেদন বহুস্তরীয়! আবার শিকাগো শহরে ১০১ তলায় ডিনার থেকে ইন্সটিটিউট অফ আর্ট-এ এডওয়ার্ড হপার-এর ‘নাইটহক্স’ দেখার অনুভূতি— এবারের পর্বে রইল সেসব গল্প।
অ্যান্টনির মান ভাঙানোর জন্য শায়েরি ফোন করে তাকে দেখা করতে বলে। কিন্তু শায়েরির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে প্রায় গাড়ি চাপা পড়ে অ্যান্টনি; যে গাড়িতে করে অ্যান্টনির চোখের সামনেই কিডন্যাপ করা হয় শায়েরিকে! এখন কী করবে অ্যান্টনি?
ক্যামেরা এক অত্যাশ্চর্য আবিষ্কার— অতীতে বন্দি প্রজাতির কাছে সে হয়তো সময়-এর নাগপাশ বাইপাস করে সুখের স্মৃতিগুলো আজীবন বাঁচিয়ে রাখার জাদুযন্ত্র। আবার অন্য অর্থে সে কি বর্তমান-কে সেই মুহূর্তেই উপভোগ করার পরিপন্থী?
‘সত্যি, এ সমাজে বাঁচতে গেলে চেনা ডাক্তার, চেনা উকিল, চেনা পুলিশ, চেনা ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং চেনা চিড়িয়াখানার দারোয়ান প্রয়োজন। তা যখন নেই, একজন এ কম্পার্টমেন্টের আপার বার্থ, অন্যজন পাশের কম্পার্টমেন্টের মিডল বার্থ।’
‘আজ বুঝি, কোনও শিল্পই একা পুরোপুরি উপভোগ করা কঠিন। পাশে আরেকজন সমঝদার কেউ থাকলে তার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার যে একখানা আলাদা মজা, সেটা থেকে বঞ্চিত হলে যেন শিল্পেরও কিছুটা অধরাই থেকে যায়।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.