এক শালিক: পর্ব ৬০
ধর তক্তা মার পেরেক-এর এই যুগে শিল্প থেকে খেলাধুলোর ধরনধারণ, সব কিছুরই রিমোট কন্ট্রোল ‘বাজার’-এর হাতে। তবে শুধুমাত্র বিনোদন বা চটজলদি জনপ্রিয়তার জন্য কি রীতি, প্রথা, চরিত্র, আদর্শ এসব বর্জন করা যায়?
ধর তক্তা মার পেরেক-এর এই যুগে শিল্প থেকে খেলাধুলোর ধরনধারণ, সব কিছুরই রিমোট কন্ট্রোল ‘বাজার’-এর হাতে। তবে শুধুমাত্র বিনোদন বা চটজলদি জনপ্রিয়তার জন্য কি রীতি, প্রথা, চরিত্র, আদর্শ এসব বর্জন করা যায়?
দুটো ভিন্নমত, যতই বিপরীতধর্মী হোক না কেন, তাদের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখাই প্রকৃতির ধর্ম। আনকোরা নতুন এই গানটাও সেই বহুত্ববাদের কথাই বলে। শোনা যাবে সদ্য মুক্তি পেতে চলা ‘আলাপ’ ছবিতে, অনুপম রায় ও লগ্নজিতা চক্রবর্তীর কণ্ঠে।
‘কে বলে দেবে, কতটা সাহচর্য কতটা নজর কতটা শাসন আইসম্মত রকমের ভাল? কেউ যদি সারাক্ষণ সন্তানের মাথার ওপর ভনভনিয়ে উড়তে থাকে এবং চোখ পাকিয়ে বকুনি দেয়, তাকে ভাল বাপ-মা বলে? না কি যে সন্তানকে অনেকটা স্বাধীনতা দেয়… সে আরও ভাল?’
বাঘাযতীন মোড়। এক সোমবারের সকালে অফিস যাওয়ার পথে নীলার দেখা হয় নীলাব্জর সঙ্গে। তবে শুধুই নীলাব্জ নয়, দেখা হয় জীবনের সেই গভীর দার্শনিক প্রশ্নটার সঙ্গেও, ইঁদুরদৌড় জীবনের শেষ কথা কি না।
দিনের মধ্যে অন্তত একবার ফিরে যেতেই হয় তাঁর কবিতার কাছে। ‘কবির সঙ্গে দেখা’র এই পর্বে আবারও ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অবিসংবাদিত সম্রাট শক্তি চট্টোপাধ্যায়।
‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’
গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।
‘তুমি দত্তবাড়ির ছেলেকে/ পাঠিয়েছিলে শিকাগো/
ঠাকুরবাড়ির ছেলেকে শিলাইদহ/
গদাধর চাটুজ্যেকে/ তুমিই স্টার থিয়েটারে/ গিরিশের থ্যাটার দেখতে/
অথচ তোমার কোনও অহংকার নেই/ পাঁচিলে বসে/ এমনভাবে পা দোলাচ্ছ/ যেন বিপ্লব হবে…’
প্যারিস একদিকে শিল্প-সাহিত্য-ফ্যাশনের মক্কা, প্রেমের শহর; আবার অন্যদিকে ইতিহাসের আবরণে সজ্জিত আধুনিক এক আড্ডার ঠেক। সে এক চিরনতুন মায়ানগরী। এবারের ‘দূরপাল্লা’য় রইল প্রথম দেখায় প্যারিস-এর প্রেমে পড়ার গল্প।
‘পুলকেশবাবু এই বইয়ের সিংহভাগ জুড়ে পাঠককে জানান দিয়েছেন দুটো বিষয়। এক, বিদ্যাসাগরের বইয়ের সংগ্রহ কতটা বৈচিত্রময় ছিল। দুই, তিনি কীভাবে বই পড়ার পাশাপাশি তাতে কোনও পাঠচিহ্ন রাখতেন।’
‘ছবির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, বারে বারে প্রত্যাশার তোয়াক্কা না করে অন্য দিকে চলে যাওয়ার প্রবণতা। প্রথমে ভাবা হল ওয়েস্টার্ন, বর্বরদের বিষাক্ত তিরধনুকের সঙ্গে মাত্র তিনজন আলোকপ্রাপ্তের লড়াই, দেখা গেল তা নয়।’
মানুষ ছাড়া এ পৃথিবীর অন্য প্রাণীদেরও কি মৃত্যুবোধ থাকে? জঙ্গলে বাস করা প্রাণীদের আংশিক বোধ থাকা অসম্ভব নয়; কিন্তু জন্মিলে মরিতে হবে… এই অবধারিত অবসানের চিত্রনাট্য কি তাদের চেতনায় ছাপ রেখে যায়?
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.