কলাম

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৭

‘আজ বুধবার,/
তুমি দেখতে এসেছিলে থিয়েটার,/ এক তরুণীর প্রেম ও দুঃসময়ের বিপ্লবের গাথা।/
কে তোমাকে বলে দেবে,/
চারপাশে চলমান এই শহরই/
আসলে সেই থিয়েটার নয়?’

শ্রীজাত

দূরপাল্লা : পর্ব ২০

‘দূরপাল্লা’ দৃশ্য-শ্রাব্য ডায়েরি হলেও এমন অনেক স্মৃতিই আছে যা কবির ফোনে নয়, শুধুই তাঁর মনে বন্দি হয়ে আছে। সেইসব স্মৃতি মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে— শিল্পর আদৌ কোনও সংজ্ঞা হয় কি না? এই পর্বে শিকাগো’র তেমনই এক রাতের কাহিনি।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৫

‘শেষ শটে দেখা যায় গাড়িতে গান চালিয়ে লোকটা কখনও হাসছে, কখনও কাঁদছে। একটা টানা জয়ের গল্প তাহলে নয় এটা? এতে এক স্বেচ্ছানির্বাসিত মানুষের অল্পময় জীবনের একবগ্গা জয়গান গাওয়া হয়নি?’

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল: পর্ব ৩৫

‘কিন্তু এসব গান শুনতে চাইলে ‘সুরধুনি’ ছাড়া উপায় নেই। তাই আমি সন্ধের মুখটায়, বাড়ি ফেরার আগে ওখানে গিয়ে দাঁড়াতাম। ওইসব গোমড়া বাচ্চারাই হয়তো আগামীর সন্ধ্যা-আরতি-প্রতিমা-নির্মলা, বা ভবিষ্যতের হেমন্ত-মান্না-শ্যামল-মানবেন্দ্র। কে বলতে পারে?’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৬০

ধর তক্তা মার পেরেক-এর এই যুগে শিল্প থেকে খেলাধুলোর ধরনধারণ, সব কিছুরই রিমোট কন্ট্রোল ‘বাজার’-এর হাতে। তবে শুধুমাত্র বিনোদন বা চটজলদি জনপ্রিয়তার জন্য কি রীতি, প্রথা, চরিত্র, আদর্শ এসব বর্জন করা যায়?

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ১৩

দুটো ভিন্নমত, যতই বিপরীতধর্মী হোক না কেন, তাদের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখাই প্রকৃতির ধর্ম। আনকোরা নতুন এই গানটাও সেই বহুত্ববাদের কথাই বলে। শোনা যাবে সদ্য মুক্তি পেতে চলা ‘আলাপ’ ছবিতে, অনুপম রায় ও লগ্নজিতা চক্রবর্তীর কণ্ঠে।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫৪

‘কে বলে দেবে, কতটা সাহচর্য কতটা নজর কতটা শাসন আইসম্মত রকমের ভাল? কেউ যদি সারাক্ষণ সন্তানের মাথার ওপর ভনভনিয়ে উড়তে থাকে এবং চোখ পাকিয়ে বকুনি দেয়, তাকে ভাল বাপ-মা বলে? না কি যে সন্তানকে অনেকটা স্বাধীনতা দেয়… সে আরও ভাল?’

অনুপম রায়

নীলা-নীলাব্জ : পর্ব ১

বাঘাযতীন মোড়। এক সোমবারের সকালে অফিস যাওয়ার পথে নীলার দেখা হয় নীলাব্জর সঙ্গে। তবে শুধুই নীলাব্জ নয়, দেখা হয় জীবনের সেই গভীর দার্শনিক প্রশ্নটার সঙ্গেও, ইঁদুরদৌড় জীবনের শেষ কথা কি না।

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৭

দিনের মধ্যে অন্তত একবার ফিরে যেতেই হয় তাঁর কবিতার কাছে। ‘কবির সঙ্গে দেখা’র এই পর্বে আবারও ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অবিসংবাদিত সম্রাট শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৬

‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্‌চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্‌চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৫৯

গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৬

‘তুমি দত্তবাড়ির ছেলেকে/ পাঠিয়েছিলে শিকাগো/
ঠাকুরবাড়ির ছেলেকে শিলাইদহ/
গদাধর চাটুজ্যেকে/ তুমিই স্টার থিয়েটারে/ গিরিশের থ্যাটার দেখতে/
অথচ তোমার কোনও অহংকার নেই/ পাঁচিলে বসে/ এমনভাবে পা দোলাচ্ছ/ যেন বিপ্লব হবে…’