

এক শালিক: পর্ব ৫৯
গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।
গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।
প্যারিস একদিকে শিল্প-সাহিত্য-ফ্যাশনের মক্কা, প্রেমের শহর; আবার অন্যদিকে ইতিহাসের আবরণে সজ্জিত আধুনিক এক আড্ডার ঠেক। সে এক চিরনতুন মায়ানগরী। এবারের ‘দূরপাল্লা’য় রইল প্রথম দেখায় প্যারিস-এর প্রেমে পড়ার গল্প।
মানুষ ছাড়া এ পৃথিবীর অন্য প্রাণীদেরও কি মৃত্যুবোধ থাকে? জঙ্গলে বাস করা প্রাণীদের আংশিক বোধ থাকা অসম্ভব নয়; কিন্তু জন্মিলে মরিতে হবে… এই অবধারিত অবসানের চিত্রনাট্য কি তাদের চেতনায় ছাপ রেখে যায়?
তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবি চিহ্নিত করেছিলেন স্বয়ং গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ! তিনি কূটনীতিবিদ, আবার তিনিই জনগণের কবি। বাড়ির অমতে ছদ্মনামে প্রথম বই প্রকাশ, যে নামে আজ তাঁকে চেনে এই বিশ্ব, তিনি পাবলো নেরুদা (১৯০৪-১৯৭৩)।
‘কবিদের মৃতদেহ/ চাপা পড়ে কাগজে,/ বসন্ত এসে গেছে…’।
আদৌ কি প্রেমের গান, নাকি এই অক্ষরগুলোর অন্তরালে লুকিয়ে ছিল স্রষ্টার অন্য কোনও ভাবনা? ‘চতুষ্কোণ’ ছবির সেই বিখ্যাত গানের গল্প এবারের ‘সং স্টোরি শর্ট’-এর পর্বে।
শিল্প কার? স্রষ্টা’র না ভোক্তা’র? প্রকাশিত হওয়ার পরে; এমনকী আগেও তাঁর শিল্পকর্মের উপর পূর্ণ অধিকার স্রষ্টার আদৌ থাকে কি ? ভাল না খারাপ— সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার কি তখন শুধুই জনতার?
কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।
রাষ্ট্রের নিপীড়নে দমে না গিয়ে নিজেদের স্বাধীন ভাবনাচিন্তার পরিসরকে চালু রাখছেন, তৈরি করছেন সমান্তরাল এক রাষ্ট্র যেখানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, কৌতূহলী, দরদি মানুষদের ভিড় বাড়ছে— তাঁরাই আজকের প্রকৃত বিশ্ব-নাগরিক।
সুকুমার রায় কি শুধুই আগডুম-বাগডুম লিখেছেন সারাজীবন? তাঁর লেখার এক-একটা চরিত্র আসলে কতটা বাস্তব? কোনও বৃহত্তর দর্শনের আভাস কি তাঁর লেখার ভেতর থেকে উঠে আসে? সুকুমার রায়ের লেখার জগৎ নিয়ে অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী জানালেন তাঁর ভাবনার কথা।
শিল্পমনস্ক বাঙালি দীর্ঘদিন ধরেই ‘জলসাঘর’ নামটার সঙ্গে পরিচিত। সে তারাশঙ্করের ছোটগল্পেই হোক বা সত্যজিতের সিনেমায়। সেসব পার করে বছর চারেক আগে আরও একবার এই নামে লেখা হল গান; বাঙালি জীবনের নস্টালজিয়াই যে-গানের মূল বক্তব্য।
আপাতদৃষ্টিতে অসংলগ্ন কিছু দৃশ্যকল্প— কিন্তু তার মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে উঠছে একটা জাতির ইতিহাস, ফুটে উঠছে তার সম্পূর্ণ অবয়ব। কবি উৎপলকুমার বসুর সেইসব কবিতা আজও আমাদের সকল সুখ-দুঃখের সাথী।
আবর্জনা ছড়াতে মানুষ দারুণ ভালবাসে। সে রাস্তাঘাট হোক বা মন। তবে কিনা, পৃথিবীকে নোংরা করে আর পোষাচ্ছে না, তাই এখন মানুষ চলল চাঁদে ময়লা ফেলতে। কিন্তু চাঁদে তো কেবল ময়লা ফেলে ক্ষান্ত থাকবে না। অতএব এখন লক্ষ্য চাঁদ-দখল।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.