হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৪

‘কেবল আমি একটু থতমত ভাবে তাকিয়ে আছি দেখে সুনীলদা জিগ্যেস করলেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি যাবে না?’ উত্তরে বলতেই হল, থাকব কোথায়, এই নিয়েই ভাবছি। কেননা দোলে তো লজ বা হোটেল সব আগে থেকে ঠিক করতে হয়, এত দেরিতে কি কিছু আর পাওয়া যাবে?’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৬

তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবি চিহ্নিত করেছিলেন স্বয়ং গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ! তিনি কূটনীতিবিদ, আবার তিনিই জনগণের কবি। বাড়ির অমতে ছদ্মনামে প্রথম বই প্রকাশ, যে নামে আজ তাঁকে চেনে এই বিশ্ব, তিনি পাবলো নেরুদা (১৯০৪-১৯৭৩)।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৫

‘গোলাগুলির ভয়ে আমরা/ বেরোলামই না হোটেল থেকে।/ মাতাল ছেলেদের হৈ হুল্লোড় শুনে/ ভাবলাম মিছিল আর স্লোগানের কথা।/ সারা রাত আমাদের ভারী পর্দার পিছনে,/ কাচের লম্বা জানলার ওপারেই কেটে গেল।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৮

কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৩

‘এ-বয়সে এসে আমার লুকোচুরির জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজেরই লেখা। অন্য কেউ তো খেলায় নেয় না, সেসব বন্ধুদের সঙ্গেও যোগাযোগ নেই আর, কবেই ছেড়ে চলে এসেছি সেই পুরনো পাড়া, পুরনো বাড়ি। কিন্তু লুকোচুরিটা ছাড়িনি।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৫

আপাতদৃষ্টিতে অসংলগ্ন কিছু দৃশ্যকল্প— কিন্তু তার মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে উঠছে একটা জাতির ইতিহাস, ফুটে উঠছে তার সম্পূর্ণ অবয়ব। কবি উৎপলকুমার বসুর সেইসব কবিতা আজও আমাদের সকল সুখ-দুঃখের সাথী।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৪

‘বৃষ্টি নয়।/ মেঘ করলে বোমা পড়ে সিরিয়া, ইরাকে।/ প্রতি পূর্ণিমায় বুদ্ধ বামিয়ানে ভেঙে যেতে থাকে।/ পাথরের গুঁড়ো আর পোশাকের টুকরো ওড়ে গরম হাওয়ায় –/
কেউ কেউ এরই মধ্যে আকাশের দিকেও তাকায়।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৭

ব্রাসেল্‌স তো শুধু টিনটিন-এর নয়; বিশ্বখ্যাত গোয়েন্দা এরকুল পোয়ারো ও হলিউড-হার্টথ্রব অড্রে হেপবার্ন-এরও শহর। ভ্রমণপিপাসুদের অবশ্য-গন্তব্য বেলজিয়ামের সেই শহরে, বেলজিয়ান চকোলেটের স্বাদ নেওয়া থেকে রাজপ্রাসাদ দেখার অভিজ্ঞতা নিয়েই এবারের ‘দূরপাল্লা’।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩২

‘বাবা বোঝালেন, অত বড় মাপের কবি, ব্যস্ত মানুষ, তাঁকে কি হুট করে ওভাবে বিরক্ত করা যায়? কিন্তু আমি নাছোড়। দেখা আমায় করাতেই হবে, নইলে মানব না। শেষমেশ বাবাও রাজি হলেন ঝুঁকি নিতে। একদিন ওঁর আপিসে গিয়ে দেখাই যাক, দেখা হয় কি না।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৪

তাঁর কবিতা তাঁর একার নয়, সেগুলো যেন বহু মানুষের সম্মিলিত স্বর, তাদের আটপৌরে দৈনন্দিন জীবনযাপনের লিফলেট। সেই লাইনগুলির মধ্যেই ধরা থাকে কবির গভীর জীবনবোধ। তিনি বাংলা কবিতার জনপ্রিয় নাম পিনাকী ঠাকুর।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৩

‘পশ্চিমে খোলে না,/
এমন জানলা আমার কপাল জুড়ে ভাঁজ করা/
হে দোস্ত, আমাকে চিনতে পারলে/
ওদের পাল্লা খুলে দিও।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৬

মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্ট হোক কী টাইমস স্কোয়ার-এর আলোর উৎসব, ম্যানহাটান-এর আবেদন বহুস্তরীয়! আবার শিকাগো শহরে ১০১ তলায় ডিনার থেকে ইন্সটিটিউট অফ আর্ট-এ এডওয়ার্ড হপার-এর ‘নাইটহক্‌স’ দেখার অনুভূতি— এবারের পর্বে রইল সেসব গল্প।