শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৭

‘আজ বুধবার,/
তুমি দেখতে এসেছিলে থিয়েটার,/ এক তরুণীর প্রেম ও দুঃসময়ের বিপ্লবের গাথা।/
কে তোমাকে বলে দেবে,/
চারপাশে চলমান এই শহরই/
আসলে সেই থিয়েটার নয়?’

দূরপাল্লা : পর্ব ২০

‘দূরপাল্লা’ দৃশ্য-শ্রাব্য ডায়েরি হলেও এমন অনেক স্মৃতিই আছে যা কবির ফোনে নয়, শুধুই তাঁর মনে বন্দি হয়ে আছে। সেইসব স্মৃতি মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে— শিল্পর আদৌ কোনও সংজ্ঞা হয় কি না? এই পর্বে শিকাগো’র তেমনই এক রাতের কাহিনি।

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল: পর্ব ৩৫

‘কিন্তু এসব গান শুনতে চাইলে ‘সুরধুনি’ ছাড়া উপায় নেই। তাই আমি সন্ধের মুখটায়, বাড়ি ফেরার আগে ওখানে গিয়ে দাঁড়াতাম। ওইসব গোমড়া বাচ্চারাই হয়তো আগামীর সন্ধ্যা-আরতি-প্রতিমা-নির্মলা, বা ভবিষ্যতের হেমন্ত-মান্না-শ্যামল-মানবেন্দ্র। কে বলতে পারে?’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৭

দিনের মধ্যে অন্তত একবার ফিরে যেতেই হয় তাঁর কবিতার কাছে। ‘কবির সঙ্গে দেখা’র এই পর্বে আবারও ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অবিসংবাদিত সম্রাট শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৬

‘তুমি দত্তবাড়ির ছেলেকে/ পাঠিয়েছিলে শিকাগো/
ঠাকুরবাড়ির ছেলেকে শিলাইদহ/
গদাধর চাটুজ্যেকে/ তুমিই স্টার থিয়েটারে/ গিরিশের থ্যাটার দেখতে/
অথচ তোমার কোনও অহংকার নেই/ পাঁচিলে বসে/ এমনভাবে পা দোলাচ্ছ/ যেন বিপ্লব হবে…’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৯

প্যারিস একদিকে শিল্প-সাহিত্য-ফ্যাশনের মক্কা, প্রেমের শহর; আবার অন্যদিকে ইতিহাসের আবরণে সজ্জিত আধুনিক এক আড্ডার ঠেক। সে এক চিরনতুন মায়ানগরী। এবারের ‘দূরপাল্লা’য় রইল প্রথম দেখায় প্যারিস-এর প্রেমে পড়ার গল্প।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৪

‘কেবল আমি একটু থতমত ভাবে তাকিয়ে আছি দেখে সুনীলদা জিগ্যেস করলেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি যাবে না?’ উত্তরে বলতেই হল, থাকব কোথায়, এই নিয়েই ভাবছি। কেননা দোলে তো লজ বা হোটেল সব আগে থেকে ঠিক করতে হয়, এত দেরিতে কি কিছু আর পাওয়া যাবে?’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৬

তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবি চিহ্নিত করেছিলেন স্বয়ং গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ! তিনি কূটনীতিবিদ, আবার তিনিই জনগণের কবি। বাড়ির অমতে ছদ্মনামে প্রথম বই প্রকাশ, যে নামে আজ তাঁকে চেনে এই বিশ্ব, তিনি পাবলো নেরুদা (১৯০৪-১৯৭৩)।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৫

‘গোলাগুলির ভয়ে আমরা/ বেরোলামই না হোটেল থেকে।/ মাতাল ছেলেদের হৈ হুল্লোড় শুনে/ ভাবলাম মিছিল আর স্লোগানের কথা।/ সারা রাত আমাদের ভারী পর্দার পিছনে,/ কাচের লম্বা জানলার ওপারেই কেটে গেল।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৮

কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৩

‘এ-বয়সে এসে আমার লুকোচুরির জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজেরই লেখা। অন্য কেউ তো খেলায় নেয় না, সেসব বন্ধুদের সঙ্গেও যোগাযোগ নেই আর, কবেই ছেড়ে চলে এসেছি সেই পুরনো পাড়া, পুরনো বাড়ি। কিন্তু লুকোচুরিটা ছাড়িনি।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৫

আপাতদৃষ্টিতে অসংলগ্ন কিছু দৃশ্যকল্প— কিন্তু তার মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে উঠছে একটা জাতির ইতিহাস, ফুটে উঠছে তার সম্পূর্ণ অবয়ব। কবি উৎপলকুমার বসুর সেইসব কবিতা আজও আমাদের সকল সুখ-দুঃখের সাথী।