স্বভাবত স্বতন্ত্র

‘গান নিয়ে শৈলজারঞ্জনের এত খুঁতখুঁতানি ছিল যে, সেই সত্তর দশকেই লিখেছিলেন, জোয়ারের পর যেমন জল নেমে যায়— বাঙালি জাতির জীবনে প্রাবল্যের শেষে এসেছে তেমনই দৈন্য— আর এই মর্মান্তিক আবহে রবীন্দ্রনাথের গান, জাতির অন্যতম কলাসম্পদ, টিকবে তো আদৌ?’

অন্ধকারময়ী

‘রানিগঞ্জ বা ভিলাইয়ের মতো মধ্য ভারতের যাবতীয় খনি-অধ্যুষিত প্রদেশেই এই দেবী নিয়মিত পূজিতা। সমস্ত কোলিয়ারিতেই তাঁর ছবিটুকু টাঙানো থাকে। ওইসব জায়গার কোথাও-কোথাও তাঁর ডাকনাম ‘শক্তিদেবী’, কেউ ডাকেন ‘নিলোদি মা’ বলে।’ আঞ্চলিক দেবীর আখ্যান।

বাংলায় ‘সংস্কৃতি’র বোঝাপড়া

‘বিশ-তিরিশের দশকে রবীন্দ্রনাথ নাগাড়ে উপরোধ করেছিলেন একটি আগন্তুক ইংরিজি শব্দের বিকল্প বাংলা পরিভাষা খুঁজতে। শব্দটি: ‘কালচার’।… বিশের দশকের গোড়ায় সেই আকাঙ্ক্ষিত শব্দের উদ্বোধন ঘটালেন সুনীতিকুমার-ই৷ শব্দটি: ‘সংস্কৃতি’!’ ‘কালচার’ শব্দের বাংলা।