Birendra Chattopadhyay

‘অন্ন’জীবন

‘ভাত খেয়ে থালা ধুচ্ছি গাছের গুঁড়ি বাঁধানো পুকুরজলে। আলো ঝমকম করছে। মনে পড়ল, অন্নদেবতা কবিতাটি। আমি দু-আঁজলায় জল নিয়ে জল-তর্পণ করলাম অন্নদেবতার উদ্দেশে। কবিতাটি সম্পূর্ণ হয়ে এল জীবনে।’
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…

Rath

‘আধেক আলোর মেলা’

‘অফুরন্ত থই-থই মানুষের ভিড়। রথে-রথে ছয়লাপ। জলের কীর্তন আকাশ ছুঁয়েছে। দশদিকে মেঘের শ্রীখোলে টান লেগেছে। চৈতন্যের পায়ের ছাপ একদা এই পথে, ভাবতেই শরীর রোমাঞ্চিত কদমফুল।’

Text From a Short Story

সমুদ্রের খিদে…

‘…গল্পটি যত এগোচ্ছিল, আমার এতদিনের সমস্ত সমুদ্র-বোধ ধীরে-ধীরে গলে যাচ্ছিল; ঘেমে উঠছিলাম নিমের ছায়ায়। গল্পটি পড়ার ‘আগের আমি’ ও ‘পরের আমি’ সম্পূর্ণ অন্যরকম হয়ে গিয়েছিলাম।’

নির্জন চৈত্রের লেখা

‘আমার কান বদলে গেছে অপরূপ যোনিতে।/ তোমার সমস্ত কথা পুরুষাঙ্গ হয়ে প্রবেশ করছে ভিতরে।/ ধীরে ধীরে রাঙা মেঘের ভিতর দিয়ে উঁকি দিল সন্ধ্যাতারা,/ উড়োজাহাজ চলে যাওয়ার চিহ্ন আকাশে।/ ভিতরে ভিতরে রমণ চলেছে আমাদের,/
আর খুলে খুলে যাচ্ছে মেরুদণ্ডে লুকানো গুপ্ত-সন্ধ্যা’ নতুন কবিতা।