এলেবেলে: পর্ব ৩

‘শেষে যখন হাল ছেড়ে দেওয়ার অবস্থা, অরুণবাবু বললেন— ‘একটা লাস্ট ট্রাই নেওয়া যাক, আমাকে একটা টেবিল জোগাড় করে দে।’ টেবিল এল, তাতে চড়ে অরুণবাবুর সে কী নাচ আর গান! সঙ্গে নানা রকম অঙ্গভঙ্গি। লোকাল আর্টিস্টরা হেসে খুন, হাততালির হররা, ওকে টেক।’ অ্যাসিস্ট্যান্টের কথা।

সবচেয়ে বর্মহীন কবি

‘লেকচারের দিন প্ল্যানমাফিক গৌতমের কাছ থেকে সিনেমার রিলগুলো তুলে, শঙ্খদার বাড়িতে পৌঁছে ট্যাক্সিকে পাঁচ মিনিট দাঁড়াতে বলে শঙ্খদার কাছে গেলাম। পাঁচ মিনিট বোধহয় পনেরো মিনিট হয়েছিল। দুজনে গলির মুখে ফিরে এসে দেখি ট্যাক্সি গায়েব, ‘ব্যাটলশিপ পোটেমকিন’ সমেত।’ স্মৃতিচারণ।

এলেবেলে: পর্ব ২

‘নানান দেশের প্রায় জনা ছয়েক জুরি মেম্বার। আমি একাই ভারতীয়, আমাকে এবং আমার দেশকে ঘিরে তাদের কৌতূহলের শেষ নেই। আমি পালিয়ে পালিয়ে বেড়াতে পারলে বাঁচি। কিন্তু সকাল আটটা থেকে রাত্রি আটটা অবধি ঠাসা স্ক্রিনিং।’ বিদেশে প্রথমবার জুরি।

এলেবেলে: পর্ব ১

‘ছেলে কী করে?’ ‘ছেলে কী গো, চার ছেলের বাপ। আগের দুটো বউ মারা গেছে। এটা তিন নম্বর বিয়ে।’… ‘হুম। তা পাত্রের বয়স কত?’ ‘এই সবে একাশি।’ ‘সে কী! কত আর বাঁচবে? কদ্দিন আর যমুনা স্বামীর ঘর করবে?’ ছোটবেলার হারানো চরিত্রের কথা।