April 16, 2022

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ১৫

আবিষ্কার হয়েছে চালকহীন গাড়ি। শুনে অনেক ভাবছেন, ‘যাক, ড্রাইভারের ঝামেলা মিটল’, অনেকে ভাবছেন, ‘পেছনের সিটে ইন্টু-মিন্টু করার আর বাধা রইল না।’ কিন্তু এই আবিষ্কারের কিছু খারাপ দিকও রয়েছে। অ্যাক্সিডেন্ট হলে গণধোলাই দেওয়া হবে কাকে? কার ওপর যখন তখন প্রভুত্ব ফলাবে অহং-বাজ মধ্যবিত্ত? চালকের অস্তিত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব।

শান্তনু চক্রবর্তী

ছবির এ যৌবন

গত সত্তর বছর ধরে বাঙালি ‘‌সাড়ে চুয়াত্তর’‌ চুটিয়ে দেখেছে আর প্রাণভরে হেসেছে। ১৯৫৩-র ২০ ফেব্রুয়ারি যখন ছবিটা মুক্তি পাচ্ছে, তখন ছবির রোমান্টিক নায়ক উত্তমকুমারের ক্রেডিটে মাত্র দেড়খানা হিট!‌ কিন্তু এ ছবির সত্যিকারের নায়ক-নায়িক তুলসী চক্রবর্তী, মলিনা দেবী। যাঁদের দেখে এখনও বাঙালির আশ মেটে বা। এ ছবি কালজয়ী। সাড়ে চুয়াত্তর বাঙালি অস্তিত্বের স্বাক্ষর।

জয়দীপ মিত্র

পুরবাইয়া, কানহাইয়া, লড়াই, বেগুসরাই

‘চন্দ্রশেখর সিং-এর হাতে কমিউনিস্ট হয়ে কানহাইয়ার দাদু আমৃত্যু সি.পি.আই থেকে যান। স্কুল ছেড়ে কানহাইয়ার বাবা তখনও নিষিদ্ধ সি.পি.আই (এম-এল) দলে যোগ দেন ও তারা পরে নকশালবাড়ির পথ থেকে হটে এসে সংসদীয় গণতন্ত্রে আস্থা স্থাপন করলে চূড়ান্ত হতাশায় রাজনীতি থেকে সরে আসেন। ভালো করে জ্ঞান হবার আগেই কানহাইয়া কুমারের ডাফলি-বাজানো-গান শেখা শুরু বেহাত গ্রামের আই.পি.টি.এ শাখায়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে এ.আই.এস.এফ-এর ক্ষুরধার ছাত্রনেতা টুপ করে আকাশ থেকে জে.এন.ইউ ক্যাম্পাসে ঝরে পড়েন নি। কার্যকারণ সম্পর্কটা স্পষ্ট।’ কানহাইয়া কুমারের সঙ্গে কয়েকদিন।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র টুকরো-টাকরা

‘ছবিটা কর্কশ। শুধু সংলাপে প্রচুর ‘শালা’, ‘শুয়োরের বাচ্চা’ ছড়ানো আছে বলে নয়, যেখানেই সিদ্ধার্থ যাক হাঁটুক দাঁড়াক তার পিছনে পাশে প্রতিবাদী পোস্টার বা রাজনৈতিক দেওয়াল-লিখন থাকে বলে নয়, সিদ্ধার্থর বাড়িতে সবসময় চাপ-চাপ অন্ধকার থাকে বলে নয়, ছবিটার পাত্রপাত্রীদের অ্যাটিটুড আমাদের প্রকৃত ইট-পাটকেলগুলো মারে।’ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র সত্য।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবব়া কা থ্যাবড়া ৫৮

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ১

২০১৫ সালের পর আর অ্যান্টনিকে দেখা যায়নি। কে জানে এতগুলো বছর কোথায় গা ঢাকা দিয়ে ছিল! এখন অবশ্য ও বেঙ্গালুরুতে, কিন্তু নির্ঘাৎ জীবন ঘেঁটে ঘ। সাত বছর বাদে এটা তার দ্বিতীয় অ্যাডভেঞ্চার। এবারে ওর আগের জীবনের দুঃখের সঙ্গে এই জীবনের দুঃখের তুলনামূলক আলোচনা করে দেখতে হবে, সেটা বাড়ল না কমল!