November 19, 2021

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ১০

অল্পে যিনি অনন্ত দেখাতে পারেন তিনিই সার্থক কবি। তেমনই একজন বরেণ্য কবি বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়। যাঁর অনায়াস যাতায়াত সাধু-চলিত ভাষায়। একটি চলিত শব্দের পাশে এমন ভাবে একটি সাধু শব্দ বসিয়ে তিনি ভাবের বৃত্ত সম্পূর্ণ করতে পারতেন, তা সত্যিই মুন্সিয়ানার পরিচয় দেয়। অদেখা কবির কবিতার স্বাদ।

সিদ্ধার্থ দে

মিশে গেছে আঁধার আলোয়

পাঁচটি পৃথক অংশে বিভক্ত এই বইটিকে প্রবন্ধোপন্যাস বলা যায়। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘essayistic novel’। ওলগা তোকারজুক বা জুলিয়ান বার্নস এই ধরনের উপন্যাস লিখেছেন। কিন্তু এই বই আরও কিছুটা আলাদা। এর আখ্যানশৈলী বরং খানিকটা docu-feature গোত্রের।

খান রুহুল রুবেল

ঢাকা ডায়েরি: পর্ব ৯

‘রাস্তার দু’ধারে, ফুটপাথে, বাজারের সন্নিকটে, যেখানেই গোল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ, সেখানে গেলেই দেখা যাবে উপগ্রহের মতো অজস্র চিতই পিঠা লোকের হাতে-হাতে ঘুরছে। বছর দশ-পনেরো আগেও চিতই পিঠা এমন নাগরিক হয়ে ওঠেনি। তখনও শহরে চিতই পিঠা বিক্রি হত, তবে তা কিছু-কিছু জায়গায়।’ ঢাকার পিঠে।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৩৯

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

বিমল মিত্র

বিনিদ্র: পর্ব ৩৮

‘…গুরুর তখনকার অবস্থা আমি দেখেছি। তখন সে খাওয়ার কথা ভুলে যায়, সন্তানের কথা ভুলে যায়, আরামের কথা ভুলে যায়। তখন সে বড় নির্দয় মানুষ।’ স্বামী-স্ত্রী এবং শিল্প।