September 17, 2021

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ১৫

আজকের কম্পিউটার-নির্ভর জীবন ও প্রযুক্তি বিশ্বকর্মা আর সরস্বতীরই কো-প্রোডাকশন ধরতে হবে। তার মধ্যে বেঁচে ও তার কোলেপিঠে কেশেহেঁচে যদি আমরা হাতি-সওয়ার লোকটিকে এভাবে কাঁচকলা দেখাই, তা অত্যন্ত অশোভন কৃতঘ্নতা নয় কি? বিশ্বকর্মা মাঈ কি…

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৩১

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

অনির্বাণ ভট্টাচার্য

কুছ খাস হ্যায়

একগাল হাসি মুখে একটা উইকেট তুলে সই করছেন সানি গাভাসকার। আমি ফ্রিজ করে নিই। টাইম, স্পেস ফ্রিজ করে নিই। দাদুর বয়স বাড়ে। ঠাকুমার বয়স বাড়ে। অপারেশনের দাগ, দেওয়ালের দাগ, কোনটা ভোগায় বেশি, কে জানে! একটুখানি বোরোলিন দিই ঠাম্মা? জীবনের ওঠাপড়ার দাগ।

উত্তীয় মুখার্জি

একটি অসমাপ্ত সুইসাইড নোট

‘…বিবিধ ভাবনার পাহাড় কেটে প্রগতি যখন নিজের সামনে রাখা সাদা খাতাটার দিকে তাকাল, তার চোখে পড়ল শুধু তিনটি লাইন, যা সারা রাত জুড়ে লিখতে চেষ্টা করা বাকি দশটা ছিঁড়ে দেওয়া লেখার মতোই এতটাই সাধারণ এবং মেলোড্রামাটিক যে, সেটা প্রগতি দত্তর মতো খ্যাতনামা লেখিকার সুইসাইড নোট হতেই পারে না।’ মৃত্যুর গল্প।

বিমল মিত্র

বিনিদ্র: পর্ব ৩০

‘…আমি কলকাতার ধুলো-শব্দ-ধোঁয়া থেকে সেখানে যেতাম। আমার কাছে সে-বাড়ি তখন স্বর্গ মনে হত। বাগানের বিরাট-বিরাট গাছের তলায় আমার ঘরখানার বারান্দা। সেই বারান্দার ওপর ইজি-চেয়ারটা টেনে নিয়ে আমি কল্পনার পাখায় চড়ে স্বর্গ-মর্ত করতাম। গীতা যাকে বলত কবরখানা, আমার কাছে তাই-ই মনে হত স্বর্গ।’ বদলের সংসার।

মৃড়নাথ চক্রবর্তী

বিবর্তনবাদ

ধ্বংসস্তূপের মাঝখানে দুটো গাছ। একটা সম্পূর্ণ ন্যাড়া, অন্যটায় সামান্য ক’টা পাতা। বেশিরভাগই হলুদ। এরই মাঝখানে দুজন সহায়সম্বলহীন পথিকের সংলাপ দিয়ে এই নাটক শুরু। উঠে আসে দুজনের অতীতের দুঃখময় যাপন। আর শেষে এই বেঁচে থাকার লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে তাঁরা শুরু করে নতুন জীবন।