War সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

War
অত্রি ভট্টাচার্য

‘উপনিবেশ থেকে’

‘ভারতের বর্তমান পররাষ্ট্রনীতি, বিশেষত ইজরায়েল-প্যালেস্টাইন ইস্যুতে, দু-দিক বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করছে— যা অনেকেই মনে করেন দেশের দক্ষিণপন্থী, হিন্দুত্ববাদী জনতার মন পাওয়ার চেষ্টা।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক : পর্ব ৯১

ইরান নিজের দেশে স্বাধীনতা চায়, কিন্তু সেই স্বাধীনতা দেবে আমেরিকা ও ইজরায়েল? এমন দাবি ইরান মানবে কেন?

Refugees from Syria
অর্ক ভাদুড়ী

যুদ্ধের কারাগারে…

‘বিশ্ব শরণার্থী দিবস নিয়ে আবেগমাখা একটি লেখা, কিছু মূল্যবান চোখের জল, জরুরি বিষণ্ণতার চেয়েও বেশি দরকার প্রকৃত যুদ্ধবিরোধী আন্দোলনের শরিক হওয়া, বাস্তুচ্যুতির বিরুদ্ধে কথা বলা।’

Representative Image
ঋত্বিক মল্লিক

সংকেতের সান্ধ্যভাষা

‘১৯৪১ সালে কানাডা আর আমেরিকার বর্ডার অঞ্চলে, একেবারে নির্জন জায়গায় অত্যন্ত গোপনে প্রথম খোলা হয় স্পাই ট্রেনিং স্কুল। তারপর আমেরিকা ও অন্যান্য দেশে একের পর এক এই ধরনের ট্রেনিং স্কুল খোলা হতে থাকে। এই সব জায়গায় নানা কৌশলে শেখানো হয় স্পাই-ভাষা।’

Painted by Maqbool Fida Hussain
রোদ্দুর মিত্র

শিল্পী কোথায় যাবে?

‘১৯৬৫ সালের কথা। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময়, একটি অভূতপূর্ব সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। রাষ্ট্রের সহায়তায়, যুদ্ধবিদীর্ণ অঞ্চলগুলিতে উপস্থিত হয়েছিলেন চার ভারতীয় শিল্পী। মকবুল ফিদা হোসেন, রাম কুমার, কৃষেন খান্না এবং তায়েব মেহতা…’

Representative image
প্রহেলী ধর চৌধুরী

‘দীপ জ্বেলে যাই’

‘এঁরা তাঁরা, যাঁদের কোভিডে ঘরভাড়া দেয় না শহর, রাষ্ট্র দেয় না পরিচ্ছন্ন কাজের পরিবেশ, সমাজ যাঁদের হোয়াইট কলার জবের মর্যাদা দেয় না, ডাক্তাররা যাঁদের অভিজ্ঞতার দাম দেয় না, রোগী যাঁদের নিছক আজ্ঞাবাহকের বেশি কিছু ভাবে না…’

Scene of 'Fear'
সোহিনী দাশগুপ্ত

ঋত্বিক ঘটকের ‘ভয়’

‘‘ফিয়ার’ ছবিটির ভাবনা ও বিন্যাস, সময়ের থেকে অনেক এগিয়ে, কিন্তু বিষয়টি চিরকালীন। ভয় দেখিয়ে আর ভয় পেয়ে বেঁচে থাকার ইতিহাস তো চিরন্তন। গুটিকয় মানুষের তৈরি করা ভয়ে, শিরদাঁড়া ঝুঁকিয়ে, বেঁচে থাকার গল্পের কোনও শেষ নেই।’