

ক্ষুধার্ত অগাস্ট
‘খাদ্য আন্দোলনের সময়কালীন সমস্ত পুলিশ রেকর্ড পরবর্তীতে নষ্ট করে দেওয়া হয়, এই সময় প্রকৃতপক্ষে কী হয়েছিল, তা জানার জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় তৎকালীন সংবাদপত্র, পার্লামেন্টের ভাষণ, এবং অল্প কিছু সরকারি নথির ওপর।’
‘খাদ্য আন্দোলনের সময়কালীন সমস্ত পুলিশ রেকর্ড পরবর্তীতে নষ্ট করে দেওয়া হয়, এই সময় প্রকৃতপক্ষে কী হয়েছিল, তা জানার জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় তৎকালীন সংবাদপত্র, পার্লামেন্টের ভাষণ, এবং অল্প কিছু সরকারি নথির ওপর।’
‘সব দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও স্বাধীনতার অব্যবহিত পূর্ব ও পরবর্তী সময়পর্বটিতে বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা যে হিন্দিকে সমর্থন করেছিলেন, তার একাধিক নজির রয়েছে। ‘প্রবাসী’-তেই ১৯৪৭-এর মে মাসে প্রকাশিত দেবেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের ‘বাঙালির হিন্দিশিক্ষা’ নামের নিবন্ধে লেখক হিন্দি কেন শেখা দরকার তার বিবিধ কারণ দর্শিয়েছেন।’
‘শিল্পী দিনের শেষে আদতে রাজনৈতিক-ই, তিনি চান বা না-চান। তাই অভিনেতাকেও জানতে হবে, বিভেদ-চারিয়ে দেওয়া কোনও কাজের অংশীদার যখন তিনি হবেন, তখন তাঁর অবস্থান আদতে কী হওয়া উচিত। তিনি যদি ছবিটির বক্তব্য নিয়ে ভাবিতই না হন, তাহলে চরিত্রটিকে পছন্দ করছেনই বা কী করে?’
‘সম্পূর্ণ থিয়েটার উড়ে যায় দু’টি বিস্ফোরণে। তারান্তিনো এ-ছবি তৈরি করেছেন ২০০৯ সালে। কী প্রয়োজন ছিল? আসলে ইহুদিদের নিপীড়নের ইতিহাস, যদি বলি অপরায়নের ইতিহাস, তারান্তিনো পড়তে চেয়েছেন দুর্দান্ত এক রেভোলিউশনারি কায়দায়।’ বিশেষ সংখ্যা ‘বোমা’…
পেটো কি আর আছে? না কি সবটাই এখন পিস্তল-বন্দুক খেয়ে দিয়েছে, কে জানে। একসময় কিছু লোক বেশ খানিকটা উপার্জন করে নিয়েছে এই কারবারে নেমে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে বদল ঘটেছে যেরকম, তাতে কেউ-ই আর কারও দিকে তাক করে পেটো চার্জ করতে পারছে না নিশ্চিত হয়ে— কাল হয়তো প্রতিপক্ষের সঙ্গে একই মঞ্চ ভাগাভাগি করে নিতে হয়। ‘বোমা’ সংখ্যায় বিশেষ নিবন্ধ…
“বিশ শতকের গোড়ার ‘অগ্নিযুগের’ বাংলায় জাতীয়তাবাদী বিপ্লবীদের দাপটে ব্রিটিশ শাসকরা যখন সন্ত্রস্ত, বোমা-ই তখন হয়ে উঠেছিল বিপ্লবীদের অভিজ্ঞান।” বিশেষ সংখ্যা ‘বোমা’…
‘পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট ক্ষমতায় আসার পর কর্ণাটকের চিকমাগালুর লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী জিতে সংসদে এসেছিলেন। ওই সময়ে কংগ্রেস দেওয়ালে লিখেছিল: রায়বেরিলি ভুল করেছে/ চিকমাগালুর করেনি/ সিপিএম জেনে রাখো/ ইন্দিরা গান্ধী মরেনি।’
সংবাদ মূলত কাব্য। পর্ব ১৬…
‘নতুন ভারতের নতুন সরকার কিন্তু বদলে দিল পরিস্থিতি। যা হত, তা হত। নয়া ভারত আর চলতি পরিস্থিতি নিয়ে আগের মতো করে কথা বলবে না। বরং তা গোড়ায় গলদ খুঁজবে। তা কথা বলবে ইতিহাসের ভুলভ্রান্তি নিয়ে। ইতিহাসই নিয়ন্ত্রণ করবে বর্তমানকে।‘’ চোখ-কাল খোলা। পর্ব ৫…
‘রবীন্দ্র সদনের উলটোদিকে তখনকার মাঠে জমজমাটভাবে জরুরি অবস্থাকে যেন তুড়ি দিয়ে উড়িয়ে ১৯৭৬-এর ৫ মার্চ শুরু হয়েছিল গিল্ড আয়োজিত প্রথম কলিকাতা পুস্তকমেলা। গৌরকিশোর ঘোষ, বরুণ সেনগুপ্ত, জ্যোতির্ময় দত্ত তখনও ছিলেন জেলে।’
‘আজিজুল বারবার বলেছেন, রাষ্ট্র মানেই পীড়নের যন্ত্র, রাষ্ট্রযন্ত্র থাকলে কোনওদিনই শোষণের অবলুপ্তি হবে না। শেষ পর্যন্ত নিজের এই রাজনৈতিক দর্শনে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি।’
‘জরুরি অবস্থা যখন এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে সমাজদেহে জাগছিল মুক্তিব্যাকুল উসখুস। বিশেষত ছটফট করছিল সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিল্পজগতের মানুষজন। নাটকের দলগুলি নড়াচড়া শুরু করে দিয়েছিল।’
‘তিনভাগে বিন্যস্ত এই বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে দাবার জগতে অপরায়ন, অবদমন ও নাছোড় প্রতিরোধের তিনটি সম্প্রসার। আফ্রিকান ও আফ্রো-আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ মানুষ, লাতিন আমেরিকার দাবা এবং সবশেষে নারী দাবাড়ুদের সমানাধিকারের লড়াইয়ের বিশ্লেষণাত্মক বিবরণ মনোগ্রাহী নিঃসন্দেহে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.