পত্রিকা

ডাকবাংলা.কম

‘আপ কে আ যানে সে’

ছাপোষা মধ্যবিত্ত নিপাট ভালোমানুষ শাড়ির দোকানের কর্মচারী (এবং মোবাইল দৌরাত্মে বিরক্ত) রাম্মোবাবু হঠাৎ বিয়েবাড়িতে তাঁর নাচের ভিডিওর দৌলতে ভাইরাল হয়ে যান। বেড়ে যায় সাংসারিক আর সামাজিক মান। কিন্তু তারপর? ছোট্ট, মিষ্টি ছবি ‘আপ কে আ যানে সে’।

অংশুমান ভৌমিক

বন্ধু প্রজাপতির জীবনচক্র

‘বাংলার বহুত্ববাদী অতীতের সুতোয় টান মেরে সংস্কৃতির ভাঙা সেতু চিনিয়ে দিলেন প্রসূন চট্টোপাধ্যায়। এই সেতুর মেরামতি যে আমাদের মতো দেশে যে-কোনও শিল্পের আদত কর্তব্য এবং বুকে-পিঠে গজাল না ঠুকেও যে তা করে ফেলা যায় ‘দোস্তজী’ তারও বিজ্ঞাপন।’ সমন্বয়ের সংকেত।

রূপম ইসলাম

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম: পর্ব ৫

বাংলা ছবির ট্রেন্ডসেটিং পরিচালক ভবতোষ লাহিড়ী পরে আছেন একটা হাঁ করা হিংস্র ভাল্লুকের মুখোশ। এর আগে নিজেরই পরিচালিত ‘পলাতক’ ছবিতে তিনি অতিথি-অভিনেতা হিসেবে ভাল্লুকের মুখোশ পরেছিলেন।

অর্ক দাশ (Arka Das)

খুচরো খাবার: পর্ব ১৫

‘ দিল্লিতে খুচরো খাবার বলতে যা বোঝায়, সেটা এই দুটো জায়গা ছাড়া মেলা ভার। দক্ষিণ দিল্লি অগ্নিমূল্য। কিছু-কিছু ‘খুচরো’ খাবারের যা দাম, তা দিয়ে কলকাতায় মোটামুটি দু-বেলা খাওয়া হয়ে যাবে।

সাগুফতা শারমীন তানিয়া

দেখিল সে কোন ভূত

এমন খবর পাবার পর আমরা কি আর বসে থাকতে পারি? সতীর্থের এমন দুঃসময় চাক্ষুষ করতে আমি-তৌফিক-সানোয়ার-বেলায়েত পাঁচবিবি চললাম। শ্রীপ্রমথনাথ বিশী নাকি লিখেছিলেন, ‘অন্বেষণেই তো মৃগয়ার আনন্দ।’ চললাম মৃগয়ায়।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৮৯

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি: পর্ব ৭

তিব্বতি মঠ নিয়ে ছবি। কিন্তু মঠের জীবনকে বাড়তি মহিমান্বিত করার দায় নেই, প্যাঁচঘোঁচ খোঁজারও আতশ কাচ নেই। একটা সরল ছবি, কিন্তু সঙ্গে আছে ঝকঝকে বুদ্ধি, কৌতুক ও বিশ্বাস, আর অবশ্যই মধিখানে আছে বিশ্বকাপ, যা তাকে এ মরশুমে একটু বেশি উল্লেখ্য করেছে।

অরুণ মুখোপাধ্যায়

সাক্ষাৎকার: অরুণ মুখোপাধ্যায়: পর্ব ২

‘চেতনা’ নাট্যদলের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমরা মনে করিয়ে দিই, ডাকবাংলায় আছে অরুণ মুখোপাধ্যায়ের প্রায় এক ঘন্টার দীর্ঘ সাক্ষাৎকার। তা নিয়েছেন নাট্যকার-পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়, যিনি আবার অরুণবাবুর ছেলেও বটে। সম্প্রতি চেতনার নাট্যোৎসবে সকলে ‘মারীচ সংবাদ’ ও ‘জগন্নাথ’ দেখে আবার শিহরিত। বাংলা নাটকের এই দুই মাইল-ফলক এবং আরো অনেক নাটকের লেখক-পরিচালক ও সঙ্গীত পরিচালক অরুণ মুখোপাধ্যায়। তাঁর নাট্যজীবন ও নাট্যচিন্তা নিয়ে অসামান্য সাক্ষাৎকার— দেখুন ডাকবাংলায়।

শুভংকর ঘোষ রায় চৌধুরী

বাদল সরকারের থার্ড থিয়েটার

বাদল সরকারের তৃতীয় থিয়েটারের গড়ে ওঠা একেবারে অন্যরকম। অন্য সব নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আগে যে দোর্দণ্ডপ্রতাপ স্ক্রিপ্টের দাসানুদাস হয়ে থাকে, যার নমনীয়তা বলেও কিছু নেই, আর ইম্প্রোভাইজেশনের সুযোগও মঞ্চে খুব কম— তৃতীয় থিয়েটার মোটেই সেরকম ছিল না।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৮৮

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

অনির্বাণ ভট্টাচার্য

আমার লাটাই ফেরত দাও, দোস্তোজি

‘দোস্তোজি, তোমার ওই সেলিব্রেশন। ওই ভলির পর ক্যামেরার সামনে গিয়ে দেখিয়ে দেওয়া, দেখো, দেখো আমি দিয়েগো, আমি নম্বর টেন, আমি আলবেসিলেস্তে। তোমার ওই বাইসেপ্‌স, ট্রাইসেপ্‌স, ছুটে এসে জড়িয়ে ধরা ক্লদিও ক্যানিজিয়ার সোনালি চুলে মিশে যাওয়া তোমার ট্যাটু।’ স্বপ্নের নাম মারাদোনা।

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২১

‘আমরা তিন ভাইবোন আর থাকতে না-পেরে উঠে গিয়ে বসার ঘরের পর্দা সরিয়ে উঁকি দিয়েছি। কাজটা ঠিক হচ্ছে না জেনেও দিয়েছি। আর তখনই তাঁর চোখ পড়েছে আমাদের অপরাধী মুখগুলোর দিকে। পড়ামাত্র, হাতের নরম ইশারায় তিনি ডেকেছেন আমাদের।’ সুরের সংযোগ।