

ছায়াবাজি : পর্ব ২৩
‘যে-ব্যাপারগুলোকে স্বতঃসিদ্ধ বলে আমরা মনে করি, সেগুলোকে যে প্রশ্ন করা উচিত, এবং করলেই যে দেখা যাবে আমরা কিছু উৎকট ধারণাকে সত্য বলে জেনে তার ন্যাজ ধরে ঝুলছি— এই উন্মোচন ছবিটার অন্যতম উদ্দেশ্য।’
‘যে-ব্যাপারগুলোকে স্বতঃসিদ্ধ বলে আমরা মনে করি, সেগুলোকে যে প্রশ্ন করা উচিত, এবং করলেই যে দেখা যাবে আমরা কিছু উৎকট ধারণাকে সত্য বলে জেনে তার ন্যাজ ধরে ঝুলছি— এই উন্মোচন ছবিটার অন্যতম উদ্দেশ্য।’
‘পরে জেনেছিলাম ভদ্রলোক এক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মচারী। এই মালিশ আর নালিশ তার নিত্যকর্ম, শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ— সারা বছরের কাজ। কেদারঘাটে কখনও চারটে, কখনও চল্লিশটা সিঁড়ি সাক্ষী থাকে শুধু।’
‘হরুর মনে প্রতিবাদ জাগে সাহেবদের নতুন নতুন প্রশাসনিক আইন, কৃষকদের দুরবস্থা এবং জমিদার তোষণের আয়োজন দেখে। হরু ঠিক বুঝে উঠতে পারে না যে, কোন পথ ধরলে সে তার ভাবনাগুলোকে একটু গুছিয়ে ভাবতে পারবে!’
‘একযোগে জীবনসঙ্গী ও সহযোগী সম্পাদককে পেয়ে গেলেন ডেউইট। ঠিক হল, তাঁরা নিজেরাই বের করবেন ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’। ১৯২১ সালের অক্টোবরে বিবাহবন্ধনে বাঁধা পড়লেন লায়লা ও ডেউইট। নিউ ইয়র্ক সিটির ঠিকানায় তৈরি হল রিডার্স ডাইজেস্ট অ্যাসোসিয়েশন।’
‘বড় অভিভূত লাগছে ভূতেশের। মনে মনে প্রণাম জানিয়ে সে ভাবল, কৃপানাথ নয়! জয় ইংরেজ সরকারের, জয় ভাইসরয় সাহেবের— এমন আপিস! এমন দপ্তর! এটাকেই তো ঘরবাড়ি করে ফেলবে সে!’
কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।
রাষ্ট্রের নিপীড়নে দমে না গিয়ে নিজেদের স্বাধীন ভাবনাচিন্তার পরিসরকে চালু রাখছেন, তৈরি করছেন সমান্তরাল এক রাষ্ট্র যেখানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, কৌতূহলী, দরদি মানুষদের ভিড় বাড়ছে— তাঁরাই আজকের প্রকৃত বিশ্ব-নাগরিক।
‘নতুন ঘটনা বলতে মিউনিসিপ্যাল ইলেকশনের দিন ঘোষিত হয়। গেরুয়া শাড়িতে কুটুপিসির তুলি হাতে ওয়ালিং-এর ছবি ওঁর ফেসবুক পেজে চলে আসে। ব্যাকগ্রাউন্ডে গান : রং দে তু মুঝে গেরুয়া।’
‘কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে এসেছিল রামরতন। অপমানিত সে অনেকবার হয়েছে, অনেকে বলে অপমানিত না হলে ভাল লেখা যায় না; কিন্তু তাই বলে পিয়নের পোস্ট! বাবলুর অফিসে বসে রামরতন কেঁদে ফেলেছিল ছেলেমানুষের মতো।’
কলকাতা থেকে দিল্লি, সত্যজিৎ রায় থেকে মকবুল ফিদা হুসেন— হিন্দি ভাষার বিখ্যাত লেখক, অনুবাদক ও শিল্প-সমালোচক প্রয়াগ শুক্ল-র সঙ্গে ডাকবাংলা.কম পত্রিকার পক্ষ থেকে কথা বললেন পৃথ্বী বসু এবং সন্দীপন চক্রবর্তী।
আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি কলকাতা প্রেস ক্লাবে, বিকেল তিনটের সময় ‘বরিশালের প্রয়াত গুনীজন’ বইটির আনুষ্ঠানিক আবরণ উন্মোচন হবে। ‘পারাপার’ নামক এই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দুই বাংলার বহু বিশিষ্ট মানুষ। অনুষ্ঠানে প্রবেশ অবাধ।
‘সঙ্গে করে আনা এই একমাত্র উপহারটুকুও আমার হাতে সরাসরি না দিয়ে, মেসোমশাই সেটাও দিয়ে গেছেন ছোটেলালের হাতে। একেই বোধহয় বলে ভিজিলেন্সকে আঙুল দেখানোর স্পর্ধা; একই সঙ্গে আপাত বিশ্বাস অর্জনের পথও।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.