

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৫
‘কার একটা ধুতি চেয়ে দু-ভাঁজে ফেরতা দিয়ে পরে, খালি গায়ে এমন করে খেতে বসে গেল, যেন এটা ওর নিজের বাড়ি! তনুর মাথা তখন রাগে দপদপ করছে। কোথায় সেই বুদ্ধিদীপ্ত হরু আর কোথায় এই ভোজন-সর্বস্ব সেজদা!’
‘কার একটা ধুতি চেয়ে দু-ভাঁজে ফেরতা দিয়ে পরে, খালি গায়ে এমন করে খেতে বসে গেল, যেন এটা ওর নিজের বাড়ি! তনুর মাথা তখন রাগে দপদপ করছে। কোথায় সেই বুদ্ধিদীপ্ত হরু আর কোথায় এই ভোজন-সর্বস্ব সেজদা!’
তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবি চিহ্নিত করেছিলেন স্বয়ং গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ! তিনি কূটনীতিবিদ, আবার তিনিই জনগণের কবি। বাড়ির অমতে ছদ্মনামে প্রথম বই প্রকাশ, যে নামে আজ তাঁকে চেনে এই বিশ্ব, তিনি পাবলো নেরুদা (১৯০৪-১৯৭৩)।
‘সে-সময়ে ডাকাতদলের একজন রাজসাক্ষী হলে এক ভয়ংকর তথ্য জানা যায়, প্রায় দু-শো জন পর্তুগিজ এবং অন্যান্য ইউরোপিয়ান-সহ তাদের একটি দল পরিকল্পনা করেছিল তৎকালীন কলকাতার সবচেয়ে বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিন্দুস্থান ব্যাঙ্ক ডাকাতি করার!’
‘কলকাতার হাজরা মোড়ে গুন্ডাদের হাতে নিগৃহীত হয়েছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায় (তখন বিরোধী দলের নেত্রী), ভয়ংকর আঘাত লেগেছিল মাথায়। জ্যোতিবাবুর আমল। এর কিছু পরেই আক্রান্ত হন তারাপদ ব্যানার্জি। হাত ভেঙে দিয়েছিল লালু আলমের বাহিনী।’
‘কবিদের মৃতদেহ/ চাপা পড়ে কাগজে,/ বসন্ত এসে গেছে…’।
আদৌ কি প্রেমের গান, নাকি এই অক্ষরগুলোর অন্তরালে লুকিয়ে ছিল স্রষ্টার অন্য কোনও ভাবনা? ‘চতুষ্কোণ’ ছবির সেই বিখ্যাত গানের গল্প এবারের ‘সং স্টোরি শর্ট’-এর পর্বে।
‘২০০৮-এ, রাজতন্ত্র জিনিসটাকেই নেপাল বাতিল করে দেয়। রাজপ্রাসাদ ছেড়ে জ্ঞানেন্দ্রকে চলে যেতে হয়। তারপর ১৩টা সরকার এসেছে, এবং নেপালের বহু লোকজনের এবার মনে হচ্ছে, ধুর, এর চেয়ে রাজা থাকাই ভাল।’
‘বাচ্চারা ইচ্ছেমতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা গেম খেলছে, ভিডিয়ো দেখছে, ফোন নিয়ে যাচ্ছেতাই করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সন্তানকে স্মার্টফোন দেওয়ার মানে, তাদের হাতে মদ কিংবা কোকেন তুলে দেওয়া! কারণ, স্মার্টফোনের আসক্তি মাদকাসক্তির মতোই বিপজ্জনক।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.