সংখ্যা ১০৬: ফাল্গুন ১৪২৯/২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ২

‘অ্যানি হলকে নিয়ে গান তৈরির তাড়নাটা আসে ১৫ বছরের ব্যবধানে ছবিটা দু-বার দেখার পর। উডি অ্যালেন আগে একভাবে ছুঁয়েছিলেন, এ ভাবে আরও গভীর নাড়া দিলেন। সেই তীব্রতা থেকে তৈরি এই গান।’ অনুপম রায়ের গান তৈরির গল্প।

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল: পর্ব ২৩

ভরা বসন্তে চলত আমাদের দেদার রিহার্সাল। আর সেই রিহার্সালের আনন্দ, মজা বা রোমাঞ্চ খোদ অনুষ্ঠানের চেয়ে ছিল ঢের বেশি। ছোটদের নাটক যে প্রতিবার হতো, এমনটা নয়। কিন্তু এক কি দু’খানা সমবেত সংগীত থাকতই। সেও কি কম আনন্দ? বসন্তের অনুষ্ঠান।

সুদীপ দত্ত

কোনোদিন জাগিবে না আর…

‘খোলা বাজারের প্রতিযোগিতায় দীপাবলি হেরে গেছে ধনতেরাসের কাছে, রসগোল্লা হেরে গেছে লাড্ডুর কাছে, ঝালমুড়ি হেরে গেছে পিৎজার কাছে, জোছন দস্তিদার হেরে গেছেন একতা কাপুরের কাছে, শচীন কর্তা হেরে গেছেন হানি সিংহের কাছে।’ পিছিয়ে পড়া বাংলা।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক : পর্ব ৩১

উইনি দ্য পু, অত্যন্ত জনপ্রিয় এক চরিত্র। গত বছর, এই চরিত্রের স্বত্ব বিক্রি হওয়ায় এক পরিচালক বানালেন এমন এক সিনেমা, যেখানে মিষ্টি স্বভাবের পু রূপান্তরিত হল ভিলেনে। প্রশ্ন হল, আমাদের ছেলেবেলার পছন্দের চরিত্রকে কি বিকৃত করা সম্ভব?

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম: পর্ব ১১

‘ঠিক যেমনটি সে ছকে রেখেছিল, তেমন করেই রাতের অন্ধকার এবং বাড়ির ফটকে মোতায়েন দুজন প্রহরী-পুলিশের মধ্যে একজনের নৈশাহারে যাওয়ার সুযোগ নিয়ে লোকটা নিঃশব্দে পেরিয়ে এল দুটো ছাদ।’

আবীর কর

ক্লাসরুমের ভাষা

‘আমাদের স্কুলের প্রধানশিক্ষক ছিলেন নরহরিবাবু, একদিন ক্লাস টেনের জনাদশেক ছাত্রকে সঙ্গত কারণেই দিলেন বেধড়ক মার। পরের দিন ক্লাসরুমে দেয়াল লিখন— ‘নরসিংহ নরহরি/ ভয়ে কাঁপি থরহরি’।’

শুভময় মিত্র

মিহি মন্তাজ : পর্ব ২০

‘এই মুহূর্তে ও একটা নীল ডট। বেশ কিছুটা সময় কেটে গেছে। ম্যাপে আমাদের বাড়ি থেকে ডট এক চুল নড়েনি। রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে না কি? না, ডটটা ছিটকে গেল।’