

জয়ের লাল নিশান
‘প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে পাল্টে যাওয়া দুনিয়ায় লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়ে ক্লপ শুরুটা করেছিলেন খানিক বিল শ্যাঙ্কলির ঢংয়েই। সমর্থক, প্রশিক্ষক এবং ফুটবলারদের মধ্যে বিশ্বাসের সেতু গড়ে তুলে।’
‘প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে পাল্টে যাওয়া দুনিয়ায় লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়ে ক্লপ শুরুটা করেছিলেন খানিক বিল শ্যাঙ্কলির ঢংয়েই। সমর্থক, প্রশিক্ষক এবং ফুটবলারদের মধ্যে বিশ্বাসের সেতু গড়ে তুলে।’
‘দেওয়াল অথবা টিফো— মুছে অথবা ছিঁড়ে দিলে, অস্বীকার করা হয় সময়। ইতিহাস। আর ইতিহাসকে অস্বীকার করতে চায় রাষ্ট্রনায়করা।’
‘গায়নার জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক ভারতীয়। তাদের বলে, ইন্দো-গায়ানিজ। শ’দুয়েক বছর আগে থেকে ভারতীয়দের গায়না যাত্রা শুরু।’
‘ক্রিকেট যেহেতু আমার দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, তাই সিনেমার মতোই ক্রিকেট জনসমর্থনের অন্যতম হাতিয়ার। আকাশ চোপড়ার ধারাভাষ্যে ‘আত্মনির্ভর’ শব্দটি বারংবার উঠে এসেছিল সুচতুরভাবেই।’
‘‘পল্টু দাস কাটে ঘোড়ার ঘাস’ কিংবা ‘টুটু বসু জাতীয় পশু’ বলার মতো আপাত নির্দোষ বাক্যবাণ ছাড়াও, গালিগালাজ তখন গ্যালারির ভূষণ। ইন্ধন জুটে গেল ডায়মন্ড ম্যাচের আগে, এক কোচের বাইচুং-কে ‘চুং চুং’ কিংবা সোস-কে ‘শশা’ ডাকার মধ্য দিয়ে।’
‘তুলসীদাস বলরাম এতটাই কমপ্লিট ফুটবলার যে, গোলরক্ষক থেকে সেন্টার ফরওয়ার্ড— দলের প্রয়োজনে সব পজিশনেই তাঁকে খেলতে হয়েছে। বল–স্কিল অতুলনীয়। আবার আক্রমণেও ক্ষুরধার।’
‘নিজের হাতে তৈরি করেন পেদ্রো, বুসকেত্সের মতো একঝাঁক তরুণ তুর্কিদের। গুয়ার্দিওলার গোকুলে তখন রং ছড়াচ্ছে আরও একটি নাম— লিয়োনেল মেসি। ম্যানেজারের মতো তিনিও স্রেফ সুযোগের অপেক্ষায় দিন গুনে চলেছেন।’
‘ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে চোখে রাখার বিষয় গত কুড়ি বছরের দুঃখজনক রেকর্ড। জাতীয় পর্যায়ে লিগের দিক থেকে দেখতে গেলে শেষ খেতাব ২০০৩-০৪ মরসুমে।’
ম্যাচের পর হোটেলে গিয়েছিলাম আমরা। দরজাটা খুলে শুধুমাত্র মুখটা দেখিয়েছি,তখনি ভেতর থেকে ডাকলেন, “ক্যাপ্টেন কাম হিয়ার।” ভেতরে ঢুকে পেলাম একজন অন্য মানুষকে! সবচেয়ে বড় কথা তাঁর মাপের একজন মানুষ ঠিক মনে রেখেছেন বিপক্ষের অধিনায়ককে!
নিঃসংশয়ে বলা যায়, পেলে এবং খানিকটা রোনাল্ডো ছাড়া, মেসির মতো এত বছর ধরে এই ধরনের কর্তৃত্ব কেউ দেখাননি। প্রায় ১৭-১৮ বছর হল, এই আর্জেন্টিনীয়, সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিজের জায়গা ধরে রেখেছেন। তর্ক চলতে পারে, তিনি সেরা না অন্য কেউ। মেসিকে বাদ দিয়ে এই তর্ক চলতে পারে না।
বিশ্বকাপ দেখার দৌলতে কাতারকেও বেশ উপভোগ করলাম। অন্য একটা সংস্কৃতি, অন্য মানুষ, নতুন শহর, নানা দেশের দুর্দান্ত খাবারদাবার, আর্কিটেকচার— সব মিলিয়ে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা। যেন শহরজুড়ে একটা মহাযজ্ঞ চলছে। আর এই রকম একটা মহাযজ্ঞে আমিও সামিল ছিলাম, এটা ভেবেই দারুণ লাগছে।
সিঁড়ি ভেঙে উঠে প্রথমবার মাঠের সামনে দাঁড়ানো! এই অভিজ্ঞতাটার তুলনা হয় না! আমি বার বার দাঁড়াতে চাই, ওই বৃহতের সামনে, যেখানে আমার নিজের কোনও স্বার্থ নেই, কোনও ম্যাচের হারাজেতার ওপর আমার কিচ্ছু নির্ভর করে না।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.