

বিজয় রথ
‘সমগ্র স্টেডিয়াম ছিল বিরুদ্ধে, ঐতিহাসিক সোনাজয়ের লড়াইয়ে চুনী-পিকে-জার্নেলদের হয়ে হয়ে গলা ফাটালেন পাক হকি তারকারা।’
১৯৬২-র জাকার্তা এশিয়ান গেমসের ফুটবল ফাইনাল নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…
‘সমগ্র স্টেডিয়াম ছিল বিরুদ্ধে, ঐতিহাসিক সোনাজয়ের লড়াইয়ে চুনী-পিকে-জার্নেলদের হয়ে হয়ে গলা ফাটালেন পাক হকি তারকারা।’
১৯৬২-র জাকার্তা এশিয়ান গেমসের ফুটবল ফাইনাল নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…
‘অগাস্ট মাসেই আরও একটা কলঙ্কিত দিন রয়েছে। ১৬ অগাস্ট, ১৯৮০। ঐতিহাসিক কলকাতা ডার্বি, ফিফার ‘ক্লাসিক রাইভালরি’-র তালিকায় নথিভুক্ত ময়দানি প্রতিদ্বন্দ্বীরা মাঠে নেমেছে। এগারো মিনিটের মাথায় বিদেশ বসুর সঙ্গে দিলীপ পালিতের ফাউল, রেফারির সিদ্ধান্তহীনতা দিয়ে শুরু হল দ্বন্দ্ব। যা গ্যালারি পেরিয়ে মাঠের বাইরে অবধি গড়াল।’
‘প্রায় ১৪০ বছর পিছিয়ে গেলে, লর্ডসের মাঠে এক চরিত্রকে আমরা খুঁজে পাব। খুঁজে পাব এক সেনানীকে, যাঁর হাত ধরেই লর্ডসের ময়দানে প্রথমবার টেস্ট ক্রিকেট তাঁর আসল রং-রূপ-গন্ধ-স্পর্শ নিয়ে হাজির হয়েছিল।’
‘প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে পাল্টে যাওয়া দুনিয়ায় লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়ে ক্লপ শুরুটা করেছিলেন খানিক বিল শ্যাঙ্কলির ঢংয়েই। সমর্থক, প্রশিক্ষক এবং ফুটবলারদের মধ্যে বিশ্বাসের সেতু গড়ে তুলে।’
‘দেওয়াল অথবা টিফো— মুছে অথবা ছিঁড়ে দিলে, অস্বীকার করা হয় সময়। ইতিহাস। আর ইতিহাসকে অস্বীকার করতে চায় রাষ্ট্রনায়করা।’
‘গায়নার জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক ভারতীয়। তাদের বলে, ইন্দো-গায়ানিজ। শ’দুয়েক বছর আগে থেকে ভারতীয়দের গায়না যাত্রা শুরু।’
‘ক্রিকেট যেহেতু আমার দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, তাই সিনেমার মতোই ক্রিকেট জনসমর্থনের অন্যতম হাতিয়ার। আকাশ চোপড়ার ধারাভাষ্যে ‘আত্মনির্ভর’ শব্দটি বারংবার উঠে এসেছিল সুচতুরভাবেই।’
‘‘পল্টু দাস কাটে ঘোড়ার ঘাস’ কিংবা ‘টুটু বসু জাতীয় পশু’ বলার মতো আপাত নির্দোষ বাক্যবাণ ছাড়াও, গালিগালাজ তখন গ্যালারির ভূষণ। ইন্ধন জুটে গেল ডায়মন্ড ম্যাচের আগে, এক কোচের বাইচুং-কে ‘চুং চুং’ কিংবা সোস-কে ‘শশা’ ডাকার মধ্য দিয়ে।’
‘তুলসীদাস বলরাম এতটাই কমপ্লিট ফুটবলার যে, গোলরক্ষক থেকে সেন্টার ফরওয়ার্ড— দলের প্রয়োজনে সব পজিশনেই তাঁকে খেলতে হয়েছে। বল–স্কিল অতুলনীয়। আবার আক্রমণেও ক্ষুরধার।’
‘নিজের হাতে তৈরি করেন পেদ্রো, বুসকেত্সের মতো একঝাঁক তরুণ তুর্কিদের। গুয়ার্দিওলার গোকুলে তখন রং ছড়াচ্ছে আরও একটি নাম— লিয়োনেল মেসি। ম্যানেজারের মতো তিনিও স্রেফ সুযোগের অপেক্ষায় দিন গুনে চলেছেন।’
‘ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে চোখে রাখার বিষয় গত কুড়ি বছরের দুঃখজনক রেকর্ড। জাতীয় পর্যায়ে লিগের দিক থেকে দেখতে গেলে শেষ খেতাব ২০০৩-০৪ মরসুমে।’
ম্যাচের পর হোটেলে গিয়েছিলাম আমরা। দরজাটা খুলে শুধুমাত্র মুখটা দেখিয়েছি,তখনি ভেতর থেকে ডাকলেন, “ক্যাপ্টেন কাম হিয়ার।” ভেতরে ঢুকে পেলাম একজন অন্য মানুষকে! সবচেয়ে বড় কথা তাঁর মাপের একজন মানুষ ঠিক মনে রেখেছেন বিপক্ষের অধিনায়ককে!
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.