

গাট্টুর দুনিয়া
“গাট্টু শুধু একটি রঙ কোম্পানির প্রতীক না থেকে হয়ে উঠেছিল দেশের সকল মানুষের ‘ঘরের ছেলে’।”
“গাট্টু শুধু একটি রঙ কোম্পানির প্রতীক না থেকে হয়ে উঠেছিল দেশের সকল মানুষের ‘ঘরের ছেলে’।”
‘আজ যদি মারিয়া কোরিনা নির্বাচন জিতে ক্ষমতায় আসেন, তাহলে তাঁর ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ হবে। তিনিও ক্ষমতার একটি অংশ হবেন মাত্র। খুব বেশি হলে তৈলখনির বিপুল ভাণ্ডার উন্মুক্ত হবে আমেরিকার জন্য। কিন্তু যারা ক্রমাগত ইজরায়েলের এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডর বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী লড়াই করছে, ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছে তাদের ব্যক্তিস্বার্থ কী?’
‘সুবোধচন্দ্রের স্পষ্ট মত, রবীন্দ্রনাথের যদি লিখতেন, তবে সে-লেখায় সাফল্যমণ্ডিত অন্ধ চরিত্রের বর্ণনা দেখে হয়তো চক্ষুষ্মান ব্যক্তিদের গতানুগতিক ধারণার বদল আসত। এতে অন্ধদের জীবনে প্রচুর কল্যাণ হত। অলৌকিকতা দিয়ে অন্ধত্বের মোকাবিলা সম্ভব না, সহানুভূতির পাশাপাশি দরকার কিছু বিজ্ঞানসম্মত পদক্ষেপ।’
শৈল চক্রবর্তীর কাজ মানেই শুধু ‘মজার ছবি’, কিংবা ‘হাসির কমিক্স’ নয়! রয়েছে এক অন্য ইতিহাস…
শৈল চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
‘একটি ঔপনিবেশিক প্রকৃতি, যাকে মুনাফার জায়গা ছাড়া কিছু ভাবে না ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকার বওয়া একটি রাজ্য সরকার, প্রতিরোধের সময় সেটাকেই আবার মুনাফার পরিসর হিসাবে ব্যবহার করছে একটি উত্তর-ঔপনিবেশিক আন্দোলন। এই ঘোলাটে হওয়া পরিসর আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে যখন গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনেস্ট্রেশন দার্জিলিং পাহাড়ের ট্যুরিজমের কেন্দ্র ঔপনিবেশিক একটি শহর থেকে সরিয়ে গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে দিতে চায়।’
“ক্যাসেট কোম্পানিগুলো কিশোরকুমারের শ’দুয়েক গানকেই ঘুরিয়েফিরিয়ে নানা নামে বাজারে বেচত। তার বাইরের গান শুনতে পাওয়ার সহজ সুযোগ ছিল না তেমন। সেই সময়ে আমি কিছু আশ্চর্য লোকজনের খোঁজ পেলাম। কারা তাঁরা? তাঁরা ‘গানচোর’।”
কিশোরকুমারের মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
“অবাঙালিদের ‘সবক’ শেখানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু এই চেষ্টা বিক্ষিপ্ত ঘটনা হিসেবেই রয়ে যায়। ফলস্বরূপ দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিরিয়ানির দোকানের হোর্ডিং নামিয়ে নিতে হয়, উত্তর ভারতীয় দাদারা নবরাত্রিতে আমিষ খান না বলে।”
‘ক্রাসনাহোরকাইয়ের ক্লোস্ট্রোফোবিক মহাবিশ্বে, কোনও আইন বা শৃঙ্খলা নেই এবং রাষ্ট্র খুব কমই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের অগ্রগতি একটি করুণ মিথ, জীবন হল অর্থহীন অস্তিত্বের একটি বরফের জাদুঘর এবং জ্ঞান কেবল পাইকারি বিভ্রম বা অযৌক্তিক হতাশার দিকে পরিচালিত করে বলে মনে হয়।’
“গোপনে, ছদ্মবেশে চে চলে গেলেন কঙ্গো। যাওয়ার আগে আদর করে সন্তানদের বললেন, ‘এই পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে যে কোনো মানুষের উপর অন্যায় অবিচার হলে তা গভীরভাবে অনুভব করার চেষ্টা করবে। এটাই একজন বিপ্লবীর সবচেয়ে বড়ো গুণ।’”
‘আর কে নারায়ণ নিজে যে কড়া ভিক্টোরীয় রীতিতে বাঁধা মিশিনারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন, সেখানে তাঁর অভিজ্ঞতা সুখের হয়নি কখনও। যে সর্বগ্রাসী পাঠপিপাসা তাঁর মধ্যে ছিল, গতে-বাঁধা পাঠ্যক্রমে পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ সেখানে এতটাই ফিকে হয়ে গিয়েছিল যে, পাঠ্যতালিকা উলটেও দেখতেন না তিনি।’
‘বেচাকেনার এই হাটে ছিল কিছু স্বতন্ত্র স্থানমাহাত্ম্যও। যেমন ‘বটতলা’, ‘চায়ের দোকান’, ‘গাছতলা’, ‘রেলনীড়’ ‘এটিএম’ নাম উচ্চারণের সঙ্গে-সঙ্গে হাটে নিয়মিত আগত মানুষটি বুঝে যেতেন সুনির্দিষ্টভাবে কোন জায়গার কথা বলতে চাইছেন বক্তা। এগুলো ছিল কোডনেমের মতন।’
বিশ্ব ডাক দিবসে বিশেষ নিবন্ধ…
‘সোনম ওয়াংচুক রাষ্ট্রের চৌখুপি ভেঙে ফেলছেন। লাদাখ থেকে ‘দিল্লি চলো পদযাত্রা’ ভেস্তে দিচ্ছে পুলিশ। তারপর সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার। সমগ্র দেশের সামনে, পলকে-পলকে বদলে যাচ্ছে হিরোর যাবতীয় খোলনলচে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.