
অসম্পাদিত সম্পাদক
‘বাংলা পত্রিকার জগতে বেশ কিছু, যাকে বলে, ব্রেক এনেছিলেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। পার্ক স্ট্রিট অঞ্চলে প্রতি রবিবার বেশ কয়েকটা জায়গায় নিলাম হত, যাকে বলে অকশন হাউস। একদিন শ্যামলদা বললেন, দেখে আয় তো কী ব্যাপার।’
‘বাংলা পত্রিকার জগতে বেশ কিছু, যাকে বলে, ব্রেক এনেছিলেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। পার্ক স্ট্রিট অঞ্চলে প্রতি রবিবার বেশ কয়েকটা জায়গায় নিলাম হত, যাকে বলে অকশন হাউস। একদিন শ্যামলদা বললেন, দেখে আয় তো কী ব্যাপার।’
‘আল মাহমুদকে আমি দেখি সিউড়িতে, মাস্টারমশাই কবিরুল ইসলামের বাড়িতে। সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি। ব্যাকব্রাশ চুল। ছিমছাম চেহারা। তার ক-বছর পরই যেন সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় মিনিবুক সিরিজে প্রকাশ করেন আল মাহমুদের ‘সোনালি কাবিন’ আর হইহই পড়ে যায় কলকাতায়।’
‘যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালির বাস, যেখানে বিধবাবিবাহের বা নারীশিক্ষার বা বহুবিবাহ বন্ধের দায় ছিল না, সেই সংখ্যাগরিষ্ঠ নমঃশূদ্র আর আদিবাসী আর মুসলমান সমাজের মাঝে দেখতে পাব অন্য এক ঈশ্বরচন্দ্রকে।’
‘এক-এক করে এরকম আট/দশটি প্রমাণ মাপের কক্ষ দেখে এবং গৃহকর্ত্রীর টানা হা-হুতাশ শুনে একটা ঘরে আমরা থিতু হই। তাঁর হা-হুতাশ— এত-এত বই কী যে অযত্নে পড়ে আছে! আর আমার কৌতূহল— নীচের কোনও বই দরকার পড়লে টেনে বের করেন কী করে!’ ব্যক্তিগত স্মৃতি।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.