
দুই হুজুরের গপ্পো: পর্ব ৩
বড় ম্যাচের আগে ইস্টবেঙ্গলের শরীরী ভাষা অনেক আগ্রাসী, আত্মবিশ্বাসী। সেদিক থেকে ইস্টবেঙ্গল হয়তো এগিয়ে। তবুও, মনোরঞ্জন কেন শেষ দু-বছর খেললেন মোহবাগানে? মাঠের দুই ওস্তাদ মুখোমুখি।
বড় ম্যাচের আগে ইস্টবেঙ্গলের শরীরী ভাষা অনেক আগ্রাসী, আত্মবিশ্বাসী। সেদিক থেকে ইস্টবেঙ্গল হয়তো এগিয়ে। তবুও, মনোরঞ্জন কেন শেষ দু-বছর খেললেন মোহবাগানে? মাঠের দুই ওস্তাদ মুখোমুখি।
ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান খেলা মানেই প্রচণ্ড চাপ। সুব্রত-মনোরঞ্জন দুজনেরই স্বাকীরোক্তি। ইস্টবেঙ্গল মাঠে থাকলে ঝামেলা হবেই। মোহনবাগানের কুসংস্কার। খুনসুটি, ভালবাসার অভিজ্ঞতা নিয়ে আবার সুব্রত-মনোরঞ্জন।
ময়দানের সবুজ ঘাস তখন ঘন-ঘন বিস্ফোরণে অভ্যস্ত ছিল। দুই স্টপার দুই দলের জার্সি পরে মাতিয়ে দিত মাঠ আর গ্যালারি। সুব্রত-মনোরঞ্জন মাঠে নামত আর খেলত উত্তেজিত গোটা বাংলা। ফের মুখোমুখি সেই দুজন, অভিজ্ঞতার ঝাঁপি নিয়ে।
পৃথিবীতে সংযোগ যত বাড়ছে, ততই কি আমরা নিজেদের হারিয়ে ফেলছি, অস্তিত্ব খুঁজে বেড়াতে তৈরি করে চলেছি একের পর এক মেকি অস্তিত্ব? স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি ‘ডিসকানেকটেড’, কথোপকথনে পরিচালক সুহেল তাতারি।
বিশ্বনাথন আনন্দ-এর সঙ্গে খেলার অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে, ‘জ্ঞানচক্ষু খোলার মতো’। তিনি পর পর তিন বছর আনন্দ-এর ‘সেকেন্ড’দের দলেও ছিলেন। কেমন ছিল সেসব অভিজ্ঞতা? বিশ্বনাথন আনন্দ-এর ৫১তম জন্মদিনে তাঁর সম্পর্কে কিছু ব্যক্তিগত স্মৃতি এবং অনুভবের কথা জানালেন আর এক গ্র্যান্ডমাস্টার সূর্যশেখর গাঙ্গুলি।
‘When Anand started playing, he had no benchmark whatsoever in India. We only had one or two International Masters – he was India’s first Grandmaster. He was first of and in basically everything. Not just that. He rose out of nowhere and completely dominated that world at a time when the Soviets were ruling.’ Surya Shekhar Ganguly speaks on his friend, mentor and icon, Viswanathan Anand
‘রুবারু’; ‘মুখোমুখি’। কীসের সম্মুখীন এই ছবির নায়িকা, অভিনেত্রী রাধা মালহোত্রা? বয়স বাড়ার সাথে-সাথে প্রত্যাখ্যানের ভয়? আকর্ষণ ম্লান হয়ে ওঠার এবং নিরাপত্তাহীনতার ভয়? নাকি বড় একা হয়ে পড়া, নিজের মস্তিষ্কের ভেতর লড়ে চলা একটা অবিরাম লড়াইয়ে ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দেওয়ার ভয়? টিসকা চোপড়ার সময়োচিত স্বল্প-দৈর্ঘ্যের ছবি।
পরলোকে একটা বসার ঘর। এক ঘর ভর্তি দেবী। প্রত্যেকে ধর্ষিতা, প্রত্যেকে নির্মমভাবে খুন হয়ে ঠাঁই পেয়েছেন এই ‘সেফ স্পেস’-এ, জীবনের ওপারে। যে-দেশে প্রতি ২২ মিনিটে একটা ধর্ষণ হয়, সেই দেশের দেবীদের গল্প নিয়ে ছবি।
কিছু কিছু ঘটনা বা অনুভূতির ওপর একটা হালকা ধুলোর আস্তরণ পড়লেও, সেই ধুলো সরালে ক্ষত দগদগে হয়ে ফের জানান দেয়। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন-টাওয়ার আক্রমণের ঘটনাটাও ঠিক তেমন। কুড়ি বছর পরে সেই ভয়াবহ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই, কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানালেন।
প্রথমে কেউই বিশ্বাস করতে চাননি ঘটনাটা। কিন্তু ক্রমশ আতঙ্কের কালো মেঘ ছেয়ে ফেলেছিল তাঁদের চারপাশ। ভয় আর রাগে তাঁরা হয়ে পড়েছিলেন স্তব্ধ, হতবাক। ৯/১১-র সে বীভৎস মুহূর্তের স্মৃতি, আজ বছর কুড়ি পরে উঠে এল তিনজন প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানে।
Twenty years on, the terrifying memories of 9/11, through the eyes of American citizens with a Kolkata connection.
‘Two decades have passed, yet, time has not healed the wounds, nor changed emotions associated with the Twin Tower attacks of September 11, 2001.’ Memories of a terrifying day from celebrated personalities.
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.