ডাকবাংলা

এক ডাকে গোটা বিশ্ব

 
 
  

"For those who want to rediscover the sweetness of Bengali writing, Daakbangla.com is a homecoming. The range of articles is diverse, spanning European football on the one end and classical music on the other! There is curated content from some of the stalwarts of Bangla literature, but there is also content from other languages as well."

DaakBangla logo designed by Jogen Chowdhury

Website designed by Pinaki De

Icon illustrated by Partha Dasgupta

Footer illustration by Rupak Neogy

Mobile apps: Rebin Infotech

Web development: Pixel Poetics


This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.

© and ® by Daak Bangla, 2020-2024

 
 

ডাকবাংলায় আপনাকে স্বাগত

 
 
  • আবার এসেছে ফিরিয়া


    শুভময় মিত্র (November 11, 2023)
     

    নিউ ইয়র্কের ডাকোটা অ্যাপার্টমেন্টের দোরগোড়ায় এক উন্মাদ ভক্তের গুলিতে জন লেনন নিহত না হলে দুনিয়ায় অনেক কিছুই হত না। পপ সঙ্গীত জগতে এমন মর্মান্তিক ঘটনা নজিরহীন। এর ঠিক কুড়ি বছর আগে ‘দ্য বিটলস’ ভেঙে যাওয়ায় দুনিয়া স্তম্ভিত হয়েছিল। তবে, ষাটের দশকের মাঝামাঝি থেকে এই ভাঙনের কানাঘুষো শোনা গেছে রক অ্যান্ড রোল জগতের অলিতে-গলিতে। সে-খবর সরবরাহ করেছেন সেলিব্রিটি চারমূর্তি, নিজেরাই। নিজেদের অভ্যন্তরীণ অশান্তি, বিভাজনের পরিস্থিতি— নিপুণ কথকতায়, সুরের মোড়কে দুরন্ত গান হয়ে উঠেছে। ‘সার্জেন্ট পেপারস্‌ লোনলি হার্টস ক্লাব ব্যান্ড’ অ্যালবামে যথেষ্ট ইঙ্গিত ছিল এসবের। এর পরের কয়েক বছরে এসেছে আরও অ্যালবাম, আরও পরিণত, চিত্তাকর্ষক হয়ে উঠেছেন বিটলসরা। ১৯৬৯ সালে  ‘অ্যাবি রোড’, যার ভিনাইলের বিখ্যাত প্রচ্ছদে দেখা গেছে জন, পল, জর্জ, ও রিংগোকে খালি পায়ে জেব্রা-ক্রসিং পেরোতে। এই অ্যালবামে শেষের ঠিক আগের গানের শেষ পংক্তি, ‘And in the end, The love you take, Is equal to the love you make.’ দুনিয়া না চাইলেও বিটলসরা নিজেদের ভেঙে দিলেন। মুখচোরা রিংগো বা ভারতীয় আধ্যাত্মিকতায় নিমজ্জিত জর্জকে পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতে দেখা যায়নি একবারও। পল ম্যাকার্টনিকে একাধিকবার বলতে শোনা গেছে, ‘সব কিছুর একটা সময় থাকে, ফুরোলে, অনিবার্য ভাবে শেষের ঘন্টা বাজতে দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।’ জন লেনন অকপটে বলেছিলেন, ‘আমি হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। আমাদের নিজেদেরই, একসঙ্গে গান তৈরির চেনা বৃত্ত থেকে বেরোতে চাইছিলাম। অন্য কিছু, অন্য স্টাইল খুঁজছিলাম।’ ইন্টারনেট-পূর্ব পৃথিবীতে জনগণের একাংশ এর জন্য দায়ী করেছিল জনের স্ত্রী ইয়োকো ওনো-র প্ররোচনাকে।     

    যতই অপছন্দের ব্যাপার হোক, ভুলতে বেশি সময় লাগে না। একক শিল্পী হিসেবে পরে এনারা প্রায় প্রত্যেকেই উপহার দিয়ে গেছেন নতুন ধারার, অপূর্ব, অ-বিটল গান। একাত্তরে ‘ইমাজিন’, বিভেদকামীতা ভুলে বিশ্বশান্তির আহ্বান ছিল লেননের গানে। পল নিজের দল গড়লেন, ওঁর সিগনেচার ব্যালাড স্টাইলে মিশল ভিন্ন মাত্রার রকের নির্যাস। জর্জের গান হয়ে উঠল আরও পেলব। জনের মতো উচ্চকিত স্বরে নয়, মানবজমিনের শান্তিময় মাধুর্যের আভাস পেলাম ওঁর গিটারের মোহময় প্রণতিতে। বিটলসদের ছোটবাবু রিংগো কিছুটা হলেও চলে গেলেন লোকচক্ষুর আড়ালে। সন্দেহ নেই, নাটের গুরু জন রইলেন খ্যাতি, আলোচনা, বিতর্কের চুড়োয়। যে-কোনও শিল্পকর্মে ‘লোক দেখানো’ একটা জরুরি বিষয়। না দেখালে, না শোনালে, মানুষ মাথা দেবে কেন? জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে, বিশ্বশান্তির দাবিতে অদ্ভুত এক কাণ্ড ঘটালেন লেনন ও তাঁর রহস্যময়ী স্ত্রী ইয়োকো। হোটেলের বিছানায় স্রেফ চাদরের তলায় ঢুকে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রেস কনফারেন্স করলেন। শরীরে একটাও সুতো নেই, নিজেদের ফুল-ফ্রন্টাল ছবি দিয়ে ‘Two Virgins’ রেকর্ডের প্রচ্ছদ হল। সমালোচনার ঝড় বইল বিশ্বজুড়ে। খ্যাতি বর্ধিত হল। এদিকে স্বল্পবাক্‌ জর্জ, গুরু রবিশঙ্করের কাছে শিক্ষা পেয়ে সেতারে মজে আছেন— শরীর খারাপ হচ্ছে, লড়াই শেষ হল। কর্কট রোগে মৃত্যু, ২০০১ সালে। আজ, বেঁচে আছেন পল এবং রিংগো। বয়স পলকে একটু মন্থর করেছে। একাশি চলছে। ছোটবাবু ফিরে এসেছেন নতুন অবতার হয়ে। বোঝার উপায় নেই, দাপিয়ে ব্যাটিং করছেন তিরাশিতে।

    শেষবার বিটলসরা পাবলিক পারফরম্যান্স করেছিলেন ১৯৬৯ সালের ৩০ জানুয়ারিতে। মধ্য লন্ডনের ‘অ্যাপল কর্পোরেশনের’ ছাদে। বিয়াল্লিশ মিনিটের বিস্ফোরণ। অপ্রস্তুত অবস্থায়, রাস্তা, পাশের বাড়ির ছাদ থেকে লোকজন হাঁ করে দেখেছিল সে-ঘটনা। মারাত্মক শব্দের দাপটে পুলিশ আসতে বাধ্য হয়। ১৯৭০ সালের তথ্যচিত্র ‘লেট ইট বি’ এবং ২০২২ সালে ‘দ্য বিটলস: গেট ব্যাক’-এ সবটাই রয়েছে। এত কথা বলার একটাই কারণ। আমৃত্যু এবং আজও এই চারমূর্তি পশ্চিমি জন-গানের যাবতীয় আলোচনা, সংস্কৃতির আঙিনায় ঝলমল করছেন। এতটাই যে, রইল বাকি দুই-কে নিয়ে আবার এক ঘটনা ঘটানোর প্রয়োজন হয়েছে। আবার ফিরে এসেছেন বা বলা যেতে পারে ফিরিয়ে আনতে হয়েছে বিটলসদের। প্রথমেই যে অনেক কিছু হওয়ার কথা বলেছি, তার সাম্প্রতিকতম ঘটনায় এবারে আসি। গুপ্তধনের গল্প।

    মহা হুল্লোড়বাজ, ক্রমাগত প্রাণের জয়গান গেয়ে চলা লিভারপুলের এই মানুষগুলোর আধুনিকতার সংজ্ঞা অতিক্রম করা লিরিক্স, মেলোডি, মেলোড্রামাটিক এক্সপেরিমেন্ট ও জীবন-দর্শন আজও আমাদের উত্তেজিত করে চলেছে।

    ১৯৯৪ সালের জানুয়ারি মাসে, ইয়োকো ওনো পল ম্যাকার্টনি-কে একটা ক্যাসেট দিয়েছিলেন। জর্জ হ্যারিসন এই ব্যাপারটা জানতেন। এতে বাড়িতে বসে জনের রেকর্ড করা কিছু গান ছিল, যেগুলো জন অসমাপ্ত অবস্থায় ফেলে রেখেছিলেন, নিজে প্রকাশ করেননি। মনে রাখা ভাল, দলের ভাঙনজনিত উষ্মা সত্যি হলেও এই ঘটনা ঘটেছিল। বিটলদের আমলে, ইয়োকো ওঁদের কাছে খুব আদরের বৌদি ছিলেন না বলেই শোনা যায়। রেকর্ডিংয়ের সময় কেউ কারুর বান্ধবীকে আনতে পারবে না, এমন একটা নিয়ম জারি করা হয়েছিল। অ্যাবি রোড স্টুডিও, যেখানে ওঁদের প্রায় সব গান রেকর্ডিং হয়েছে, সেখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মানুষ ছিলেন জর্জ মার্টিন। চারজন প্রতিভাবান, উচ্ছৃঙ্খল, নেশাড়ু, আইকনিক চরিত্রের ম্যানেজার। সব কিছু সামলানোর কঠিন দায়িত্ব ছিল তাঁর ওপর। তখন বিয়ে হয়নি, বোধহয় পায়ে চোট লেগেছিল, ইয়োকোর জন্য একটি বিছানার ব্যবস্থা করা হয়েছিল স্টুডিওতে। অর্থাৎ উনি থাকছেন। বিগ-বসের বান্ধবী বলে কথা। লেননের বহু গানে ইয়োকোর বড় ভূমিকা ছিল, জানা গেছে পরে। দুজনের যুগ্ম গানও শুনেছি আমরা। সেই ক্যাসেটে ছিল ‘Free as a Bird’, ‘Real Love’, ‘Grow Old with Me’ এবং ‘Now and Then’। প্রথম তিনখানি গান বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত হয়েছে। গোলমাল বাঁধল শেষটিকে নিয়ে। বাড়িতে বসে পিয়ানোর সঙ্গে গেয়ে রেকর্ডিং। সেই পিয়ানো নাকি সুবিধের ছিল না। মোদ্দা কথা, গলা চাপা পড়ে গেছে এতটাই যে, শুনতে ভাল লাগছে না। রেকর্ডিংয়ের উৎকর্ষ বিটলসদের গানের একটা জরুরি ব্যাপার ছিল, বরাবরই। অতঃপর, কেস ড্রপড। হবে না এ দিয়ে। হাঁউমাঁউ করে উঠেছিলেন জর্জ, ওই গান ওঁর পছন্দের ছিল না। ‘একটা ডেমোক্র্যাটিক ব্যাপার আছে আমাদের মধ্যে’, পল বলেছিলেন। তাই ওই প্রজেক্টকে আর মাথায় তোলা হয়নি।      

    পল, রিংগোর মাথা থেকে এটা বেরিয়ে যায়নি। কিছু একটা যে করার তালে আছেন, সে খবর লিক হয়েছে একাধিক বার। পল নাকি অসমাপ্ত ‘Now and Then’-এর সঙ্গে নিজেও কয়েক ছত্র লিখেছিলেন; আর একটা লেনন-ম্যাকার্টনি হবে সেই আশায়। রিংগোর উস্কানি ছিল পুরোদমে। ২০০১ সালে চলে গেলেন জর্জ। এরপর কিছু দিন চুপচাপ। ২০১২ সালে মিডিয়া আবার নড়েচড়ে বসল ওঁদের আর এক প্রযুক্তিগত স্যাঙাত, প্রোডিউসার জেফ লাইনের বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে। ২০২১ সালে ম্যাকার্টনি জানালেন, ‘হচ্ছে’। ২০২৩-এ বললেন, ‘হয়েছে।’ এই নভেম্বরের ৩ তারিখে ‘নাও অ্যান্ড দেন’ মুক্তি পেয়েছে। জানানো হয়েছে, এটিই হল শেষ বিটল সং। এতে চারমূর্তি-ই আছেন স্বমহিমায়। সিডি এবং ভিনাইল দুটি-ই পাওয়া যাচ্ছে। দুটি মাত্র গান। অন্য পিঠে ‘লাভ মি ডু’-র স্টিরিও রিমিক্স, বিটলসদের প্রথম প্রকাশিত গান। এসে গেছে মিউজিক ভিডিও, যথারীতি। এই অবধি পড়ে একবার, দুনিয়ার প্রায় সব গুপ্তধনের জাদু গুহা, সদাই যার দরজা খোলা, টিকিট লাগে না, সেই ইউটিউবে ঢুকে, দেখে শুনে নিন গানটা।   

    ‘নাও অ্যান্ড দেন’ মিউজিক ভিডিয়ো

    ‘নাও অ্যান্ড দেন’ এর ব্যাপার শুনে কেউ যদি ভাবে, এ আর কী এমন ব্যাপার! নির্ঘাত ফেক। বা সস্তা গিমিক। আমিও গান গেয়ে অরিজিৎ সিং সাজতে পারি, কম্প্যুটার হ্যায় না! না স্যার, এটি তা নয়। ভেবে দেখুন কত বছর ধরে দুই জীবন্ত বিটল এর পিছনে পড়ে আছেন। ইয়োকোর দেওয়া ক্যাসেটের জগাখিচুড়ি অস্পষ্ট রেকর্ডিংকে বাগে আনতে কেটে গেল কত বছর। সেই সাতাত্তরের রেকর্ডিং। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের কল্যাণে লেননের শুদ্ধ গলাটুকু ছেঁকে নেওয়া গেল সম্প্রতি। এর পিছনে বিশাল ভূমিকা আছে একজনের। পিটার জ্যাকসন— হলিউডের বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক। সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অন্যতম মাথা। ‘লর্ড অফ দ্য রিংস ট্রিলজি’, ‘দ্য হবিট’— সেই ব্যক্তি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দশাসই চেহারার মানুষটি জানিয়েছেন যে, ‘নাও অ্যান্ড দেন’-এর মধ্যে ঢুকতে একেবারেই আগ্রহী ছিলেন না উনি। নিজে সাংঘাতিক বিটলস ফ্যান। কোটি কোটি মানুষের সেন্টিমেন্ট জড়িয়ে আছে ওঁদের গানের সঙ্গে। এমন কিছু করা যায় না, যা মানুষের কাছে খেলো হয়ে উঠবে। প্রতিরোধ কার্যকরী হয়নি, বলা-ই বাহুল্য। কণ্ঠকে নিপুণভাবে আলাদা করা, তাকে বিশ্বাসযোগ্য, প্রাণবন্ত করে তোলার কাজটি হয়েছিল ওঁর সংস্থা ‘উইংনাট ফিল্মস’-এ। এখানেই ব্যাপারটা শেষ হয়েছিল তা নয়। জর্জের গিটার ছাড়া বিটলস হয় না কি? স্টুডিওর আর্কাইভে পাওয়া গিয়েছিল কয়েকটি অব্যবহৃত রেকর্ডিং। তিনটি অতি বিখ্যাত বিটল গান, ‘Here, There and Everywhere’, ‘Eleanor Rigby’ এবং ‘Because’-এর ট্র্যাককে মেলানো হল এই গানে। বেস গিটার বাজালেন আজকের স্যার পল ম্যাকার্টনি। ড্রামে ষোলোকলা পূর্ণ করলেন রিংগো স্টার। তত্ত্বাবধানে রইলেন গিলস মার্টিন, সেই জর্জ মার্টিনের ছেলে। কাজ শেষ হল বিটলসদের গানের ঘরবাড়ি অ্যাবি রোড স্টুডিওতে।         

    মিউজিক ভিডিওতেও সারপ্রাইজের শেষ নেই। জরুরি মন্তব্য, দুর্লভ ছবি, অদৃষ্টপূর্ব ফুটেজ দেখা গেছে প্রচুর। এর একটি উপহার দিয়েছেন পিট বেস্ট। বিটলদের প্রথম ড্রামার। বিটলদের প্রথম রেকর্ডিংয়ের আগে জন লেনন ও তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক ব্রায়ান এপস্টাইনের নির্দেশে পিট বিতাড়িত হন দল থেকে, জায়গা নেন রিংগো। এর পরের দশকের ইতিহাস আমরা মোটামুটি জানি।      

    কেমন লাগছে বিটলদের শেষ গান? এর চুলচেরা বিশ্লেষণে সঙ্গীত জগৎ এখন ব্যস্ত। আপনি, আমি নিজের মতো শুনব, সিদ্ধান্তে পৌঁছব। বিটলদের দলগত এবং একক সৃষ্টিগুলি ক্রমাগত বদলে গেছে। তাই একটা গানকে ‘বিটলীয়’ তকমা দেওয়া সহজ নয়। এ.আই. হয়তো একদিন মাদকতার কার্যকারণ সম্পর্ক খুঁজে বের করবে। তখন হয়তো আমরাও বিটলেমো করতে পারব। মেশিন-লার্নিং আমাদের কী দেবে, নিজেকে কী শেখাবে, ফল কী হবে— কেউ জানে না। মহা হুল্লোড়বাজ, ক্রমাগত প্রাণের জয়গান গেয়ে চলা লিভারপুলের এই মানুষগুলোর আধুনিকতার সংজ্ঞা অতিক্রম করা লিরিক্স, মেলোডি, মেলোড্রামাটিক এক্সপেরিমেন্ট ও জীবন-দর্শন আজও আমাদের উত্তেজিত করে চলেছে। যুদ্ধবিদ্ধস্ত দুনিয়ার প্রতিটি কোণে মানুষ ভাবতে চাইছে, ওঁরা আজও আছেন। ওঁরাই পারবেন আমাদের যাবতীয় ক্ষতে শান্তির প্রলেপ দিতে। সঙ্গীত একদিন আমাদের মেলাবে, মেলাবেই মেলাবে। বিটলম্যানিয়া শুধুমাত্র মিউজিক সংস্কৃতি নয়, মানবজীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ম্যাজিক। জয় হে! 

    ছবি : অফিসিয়াল বিটলস পেজ থেকে সংগৃহীত

     
      পূর্ববর্তী লেখা পরবর্তী লেখা  
     

     

     




 

 

Rate us on Google Rate us on FaceBook