পত্রিকা

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫০

‘সত্যি, এ সমাজে বাঁচতে গেলে চেনা ডাক্তার, চেনা উকিল, চেনা পুলিশ, চেনা ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং চেনা চিড়িয়াখানার দারোয়ান প্রয়োজন। তা যখন নেই, একজন এ কম্পার্টমেন্টের আপার বার্থ, অন্যজন পাশের কম্পার্টমেন্টের মিডল বার্থ।’

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩১

‘আজ বুঝি, কোনও শিল্পই একা পুরোপুরি উপভোগ করা কঠিন। পাশে আরেকজন সমঝদার কেউ থাকলে তার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার যে একখানা আলাদা মজা, সেটা থেকে বঞ্চিত হলে যেন শিল্পেরও কিছুটা অধরাই থেকে যায়।’

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ১০

নিজের বাড়ি, বাবা-মা, বন্ধুদের ছেড়ে অন্য শহরে চলে যাওয়া যে শুধুই একাকীত্বের জন্ম দেয় তা নয়; সেই যন্ত্রণা শিল্পীর অন্দরমহলে জন্ম দেয় শব্দের ও সুরের। নিজের শিকড়ে ফিরে যাওয়ার সেই কথাই বলে ‘তিস্তান’। এবারের পর্বে রইল সেই গানের গল্প।

অন্তর্যামী অ্যালগরিদম

‘সঠিক সময়ে সঠিক বিজ্ঞাপনটি যদি সঠিক মানুষটির সামনে তুলে ধরা যায় তবে বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত পণ্যটি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। সঠিক সময়ে, সঠিক মানুষটির মানসিক অবস্থা প্রায় নির্ভুলভাবে খুঁজে বার করার দায়িত্বে থাকে অ্যালগরিদম।’

অস্থিরতার এক আখ্যান: মৃণাল সেনের যাত্রাপথ

‘তিনি পরস্পর-বিরোধী কথাও বলেন। তাই তাঁর ছবি আমাদের নানা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ফেলে দেয়। এই দ্বিধা-দ্বন্দ্বই কাম্য। এটাই মৃণাল সেন সব সময়ে চেয়েছেন। দর্শককে ঘুমিয়ে পড়তে দেওয়া যায় না। তাদের অস্থির করে তুলতে হবে।’

এক শালিক : পর্ব ৫১

মানুষ স্বাধীন না বৃহত্তর ক্ষমতার অধীন তা যুগে-যুগে তাত্ত্বিকদের ভাবিয়েছে। আজকের দুনিয়াতে কর্তৃপক্ষের নজরদারি হয়তো অনেক অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে সাহায্য করছে, কিন্তু একই সঙ্গে আমার-আপনার স্বাভাবিক, স্বাধীন আচরণকে কি দমন করছে না?

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৩

হারিয়ে যাওয়া কথাগুলো প্রাণ পায় তাঁর কবিতায়; যা জলের মতো সরল, ভালবাসার মতোই আন্তরিক। আজকের পর্বে ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অন্যতম কারিগর ও চিন্তক ভাস্কর চক্রবর্তী।

আবীর কর

লুচিশীল বাঙালির হারানো ঘৃত-রাষ্ট্র

‘শুধু কি তাই, আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আছে— ‘ঘৃতং রসায়নং স্বাদু চক্ষুষ্যং বহ্নিদীপম/শীতবীর্য্যং বিষালক্ষীপাপপিত্তানিলাপহম।’ অর্থাৎ, ঘিয়ের মধুর রস চোখের পক্ষে হিতকর, বীর্যের শীতলতার সহায়ক। এ হল বিষ, অলক্ষ্মী, পাপ, পিত্ত, বায়ুনাশক।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ৩

‘আমার যে সামান্য অর্থ তাই আমি ভাগ করে খাই। ওটা তাই দান বা দয়া নয়, মিলেমিশে খাওয়ার আনন্দ। শাফিকাকে বললাম যে, যেটা আমি করতে পারি তা হল নিয়মিত আয় করার একটা পথ-সন্ধানের চেষ্টা।’

একান্তই ব্যক্তিগত

‘দার্জিলিং-এর যা ওয়েদার তাতে টিকে থাকতে গেলে হয় প্রেম করে যেতে হবে, নয়তো ভূতের ভয় পেতে হবে! মানে আর কিছু তাড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে না জীবনের দিকে। তা ছাড়া যে জনজাতির ইতিহাসে দীর্ঘ ট্রমা রয়েছে তাদের যৌথ-অচেতনে ভূতের অস্তিত্ব এসেই যায়।’

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩২

‘আমি পানশালা থেকে বেরিয়ে,/ হাসপাতাল থেকে মুখ ঘুরিয়ে/
কী এক অলীক কৌশলে নেমে পড়ছি সেখানে
আর ভুলে যাচ্ছি,/
বিস্মৃতি ও ছলনা ছাড়া নতুন সভ্যতা হয় না।’

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ৭

শায়েরি যে তার প্রশ্নবাণে বিরক্ত তা বুঝতে পেরেও অ্যান্টনি নিরুপায়। তবুও শায়েরির মান ভাঙানোর জন্য অ্যান্টনি তার সঙ্গে মুখোমুখি দেখা করবে ঠিক করে; কিন্তু শায়েরি কি আসবে দেখা করতে?