পত্রিকা

অনুপম রায়

নীলা-নীলাব্জ : পর্ব ১

বাঘাযতীন মোড়। এক সোমবারের সকালে অফিস যাওয়ার পথে নীলার দেখা হয় নীলাব্জর সঙ্গে। তবে শুধুই নীলাব্জ নয়, দেখা হয় জীবনের সেই গভীর দার্শনিক প্রশ্নটার সঙ্গেও, ইঁদুরদৌড় জীবনের শেষ কথা কি না।

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : পুষ্পমালা এন

সমকালীন ভারতীয় শিল্প-আঙিনায় অন্যতম চর্চিত শিল্পী পুষ্পমালা এন। বলা যায়, দেশে ফোটো/ভিডিও পারফরম্যান্সের অন্যতম পথিকৃৎ তিনি। তাঁর কাজের মূল সুর নেশন/রাষ্ট্র। শিল্পীর সঙ্গে কথা বললেন স্রোতা দত্ত।

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৭

দিনের মধ্যে অন্তত একবার ফিরে যেতেই হয় তাঁর কবিতার কাছে। ‘কবির সঙ্গে দেখা’র এই পর্বে আবারও ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অবিসংবাদিত সম্রাট শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৬

‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্‌চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্‌চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’

মোরে বারে বারে ফিরালে

‘এ দেশে এখনও শুরু না হলেও বিদেশে নিয়ামক সংস্থাগুলো যেখানে ‘সিরিয়াল রিটার্নার’দের বয়কট কিংবা জরিমানা করার কথা ভাবছে, সেখানে সবার উলটো পথে হেঁটে ‘ডিজেল’-এর সেই বিজ্ঞাপন ফ্যাশন, বিজ্ঞাপনী দুনিয়া ও তামাম বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৯

‘একই সঙ্গে ভূতেশের বুক ফুলে উঠল এই ভেবে যে, এ হেন ইংরেজ সরকারের অধীনে সে একটা চাকরি পেয়ে গেল, একেবারে অ্যাকাউন্টস দপ্তরে! আর্মিদের প্রয়োজনে লাগে এমন সব জিনিসপত্র-জোগানের কেনা-বেচার হিসেব রাখতে হবে তাকে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৫৯

গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : মৃন্ময় প্রামাণিক (দ্বিতীয় পর্ব)

অনুবাদের জন্য শরণকুমার লিম্বালের ‘দলিত নন্দনতত্ত্ব’ এ-বছর সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেছে। বাংলায় দলিতচর্চা এবং দলিত সাহিত্যের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে অনুবাদক মৃন্ময় প্রামাণিকের সঙ্গে কথা বললেন বিজলীরাজ পাত্র।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৬

‘তুমি দত্তবাড়ির ছেলেকে/ পাঠিয়েছিলে শিকাগো/
ঠাকুরবাড়ির ছেলেকে শিলাইদহ/
গদাধর চাটুজ্যেকে/ তুমিই স্টার থিয়েটারে/ গিরিশের থ্যাটার দেখতে/
অথচ তোমার কোনও অহংকার নেই/ পাঁচিলে বসে/ এমনভাবে পা দোলাচ্ছ/ যেন বিপ্লব হবে…’

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৪

‘ব্রিটিশ গোয়েন্দারা জানালেন ডেরেকের হিরো, আইডল, গুরু আর কেউ নয়, স্বয়ং জ্যাক দ্য রিপার! উনিশ শতকের শেষে যে আততায়ী একাধিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডর মাধ্যমে পৃথিবী জুড়ে চর্চায় চলে এসেছিল। এবং সে চর্চা এখনও অব্যাহত।’

কয়েকটি কবিতা

‘এই তো জীবন,/ একটা বাঁকানো চাঁদের মতো/ চিৎ হয়ে বিছানায় শুয়ে-/ জোছনায় ঢেলে দিচ্ছে/দুগ্ধফেননিভসুধা,পরীদের সাবানের জল।/ আমি তারই দুই আঁজলা/ অকাতরে ছুঁড়ে দিচ্ছি/ গন্ধে মাতোয়ারা সব হতোদ্যম বন্ধুদের দিকে।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৮

‘বয়কট নীতিতে বাদ গেল না ইস্কুল-কলেজ ছেড়ে গুপ্ত সমিতিতে নাম লেখানো। কুস্তির আখড়া এবং সাধুসন্তদের আশ্রমগুলো হয়ে উঠতে লাগল এইসব কাজের আঁতুড়ঘর। ধরপাকড়ও চলল সেই হারে।’