সংখ্যা ১১৫: বৈশাখ ১৪৩০/২৮ এপিল ২০২৩

রূপম ইসলাম

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম: পর্ব ১৭

“বিলি গিলচারের মুখটা এখন দেখবার মতো একটা রূপ নিয়েছে। তিনি বুঝতে পারছেন না এই আলোচনাটা চলতে দেওয়া উচিত, নাকি থামালেই ভাল। তবুও যতটা পারেন মনের জোর জড়ো করে বিলি বলে উঠলেন— বাড়াবাড়ি কোরো না টেগোর, সম্পূর্ণ আষাঢ়ে গল্প বানাচ্ছ তুমি…”

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২৫

‘তারপরেই ঝোলা থেকে বেরোত যার-যার ডাইরি। কৌশিক আর আমি কবিতা লেখার চেষ্টা করছি তখন, সোমনাথ লিখছে অ্যানথ্রোপলজি বিষয়ক প্রবন্ধ, গম্ভীর আর চোস্ত ইংরেজিতে। পালা করে সেইসব পড়া হত।’ কৈশোরের লেখালেখি।

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ৪

‘আহারে মন’ গানটা আমি নিজের খেয়ালেই বানিয়েছিলাম। নিজের মতো এক ভীরু প্রেমিককে কল্পনা করে। তারপর নতুন গান বানানোর উৎসাহে আমি চিত্রপরিচালককে শোনাই গানটা। আর তারপর তাদের মধ্যে গানটা কে নেবে, এই নিয়ে বেধে যায় গোর গন্ডগোল!

সিদ্ধার্থ দে

আত্মানুসন্ধানের এক ব্যতিক্রমী স্বর : অ্যানি এরনো

১৯৪১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তাঁর জীবনের ৬৬ বছরের আত্মকথা লিখতে বসেছেন নোবেলজয়ী এরনো, কিন্তু সে লেখা নিজের কথা ছাপিয়ে হয়ে উঠছে সময়ের কথা, একটা আস্ত প্রজন্মের কথা! নিজের সত্তাকে সময় আখ্যান দিয়ে অনবরত নিজেকেই অনুসন্ধানের প্রয়াস।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৪২

‘শিল্পী যদি বলেন আমার লেখাটা অন্যে লিখে দিলে বা গানটা অন্যে গেয়ে দিলে আপত্তি নেই, তাহলে তা শিল্পের অপমান, শিল্পীর আত্মমর্যাদার অপমান, কারণ তা শিল্পের গোড়ার প্রবৃত্তি ধ’রে এবং শিল্পবৃত্তিটার গোড়া ধ’রে টান মারে।’ অনৈতিক প্রস্তাব।