সম্পাদকীয়

Representative Image
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়

‘বৎসরের আবর্জনা’

‘পয়লা বৈশাখ আমাদের কাছে উৎসবের উপলক্ষ মাত্র। প্রত্যেকদিনের অসহনীয়তা থেকে আনমনা হওয়ার আরও একটি প্রকরণ!’

Scene of 'Adoloscence'
উজান চট্টোপাধ্যায়

না-পাওয়ার রং

‘‘অ্যাডোলেসেন্স’ দেখে ভয় করতে থাকে, ভয় করতে থাকে ওইসব ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে থাকা আলফা-বেটা প্রজন্মদের, যারা জানেও না, অন্য সহপাঠীকে কেটে-খেটে নেওয়ার দৈনন্দিন অক্লান্ত প্রয়াসের অন্তঃসারশূন্যতা।’

ডাকবাংলা.কম

ডাকবাংলা বইমেলা সংখ্যা ২০২৪

ডাকবাংলা ২০২৪ বইমেলা সংখ্যায় লিখেছেন চন্দ্রিল ভট্টাচার্য, প্রচেত গুপ্ত, অনুপম রায়, আবুল বাশার, শ্রীজাত, সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়, অমিতাভ মালাকার, একরাম আলি ও আরও অনেকে।

সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়

জীবন চাইছে আরও বেশি…

‘তাকধাঁধার মধ্যে দিয়ে চলাই বোধহয় এগিয়ে যাওয়া। উঠতে-পড়তে, শিখতে-বুঝতেই এগিয়ে যেতে হবে। ডাকবাংলা-ও সেই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়েই এগিয়ে চলেছে, সময়ের চাহিদা মেনে, জীবনের ট্রেন্ড মেনে।’ ডাকবাংলার বৈশিষ্ট্য।

সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়

ফিরে যাও, প্রথমে

যদি ফিরে যেতে বলা হয়, নির্দিষ্ট কোনও এক আদর্শ, নীতি, ক্ষত, উন্মাদনা বা প্রবণতার কাছে, তা হলে বিষয়টা কেমন হবে? সহজ হবে না কঠিন, সুখের হবে না যন্ত্রণার? সততার হবে না অনুশোচনার? বলা মুশকিল। এ ফিরে যাওয়া এক রকম সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ানো।

দায়িত্ববান সাক্ষী

মানুষ নিজের বাঁচাকে সহস্রভাবে উদযাপন করতে চায়। তাই এই সময়েও সে নিজের পছন্দের শিল্প নিজেই বেছে নেয়। যার মূল্য কোনও অংশে কম নয়। ডাকবাংলা সেই মন-খোরাকের সঙ্গী হতে চেয়েছে। এই এক বছর যেমন অনেক চাপান-উতোরের মধ্যে দিয়ে গেছে, তেমনই সৃষ্টির আনন্দের সঙ্গেও নিয়ত যুক্ত থেকেছে ডাকবাংলা। এই উল্লেখযোগ্য সময়ের দায়িত্ববান সাক্ষী থাকাটাও কালের গায়ে একটা উল্লেখযোগ্য আঁচড়।