
চোখ-কান খোলা : পর্ব ৩
‘সম্প্রতি বিভিন্ন সারবন্দি বস্তা থেকে মিলেছে, কলকাতা পুরসভার সচিবকে লেখা বিদ্যাসাগরের চিঠি! ভাবুন একবার, বিদ্যাসাগরের স্বহস্ত-লিখিত চিঠি বছরের-পর-বছর বস্তাবন্দি অবস্থায় ছিল, কেউ জানেনও না তার কথা।’
‘সম্প্রতি বিভিন্ন সারবন্দি বস্তা থেকে মিলেছে, কলকাতা পুরসভার সচিবকে লেখা বিদ্যাসাগরের চিঠি! ভাবুন একবার, বিদ্যাসাগরের স্বহস্ত-লিখিত চিঠি বছরের-পর-বছর বস্তাবন্দি অবস্থায় ছিল, কেউ জানেনও না তার কথা।’
‘যে-দেশে কয়েক মাইলের তফাতে বদলে যায় ভাষার গড়ন, ভাষার আদল, সেই দেশে কোন গজদন্তমিনারে বসে শহুরে বাঙালি নির্ধারণ করছে যে, পরিযায়ী রাজমিস্ত্রি, শ্রমিকরা আদতে এদেশি-ই নয়? এই ঘৃণাবোধের শিকড় কি কেবলই দেশ বা ভাষার সীমায় বাঁধা?’
‘কাকে বলতে পারি ‘বিশ্বস্ত গাইড’? ১৯০১ সালে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠার সময় থেকে শুরু করলে রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনের ইতিহাস ১২৬ বছরের। আমাদের জিজ্ঞাসা, যিনি ‘বিশ্বস্ত গাইড’, তাঁর এই সুদীর্ঘ ইতিহাসের নানাবিধ উল্লেখযোগ্য তথ্যাদি সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকবে তো?’
‘একটা আর্কাইভ কেবলমাত্র কিছু কাগজপত্রের সমষ্টি নয়, সেখানে এসে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই কাগজপত্রগুলি নিয়ে কেউ গবেষণা করছেন, ততক্ষণ সেই আর্কাইভ মৃতবৎ।’
পথনাটক এমন লোকেদের কাছেও থিয়েটার পৌঁছে দিত, যাদের থিয়েটার দেখার অভ্যাস অথবা দেখার সুযোগ, কোনওটাই ছিল না। চেন্নাইয়ের পথনাটক আন্দোলন থেকে বাদল সরকার, সফদর হাশমি- প্রলয়নের কথায় উঠে এল যে ইতিহাস…
‘আমি সবসময়ে স্টিক পাপেট, বা কাট-আউট পাপেট, এগুলো বেশি ব্যবহার করে। অনেকগুলো পাখি দিয়ে আমি শিকারীর জাল ছিঁড়ে উড়ে যাওয়ার গল্পও বলতে পারি, আবার অন্য ধরনের হাজারও গল্প বলতে পারি।’
‘আমাদের এখানে শীতলা ফার্মেসিরা এতই উদার, তারা প্রেসক্রিপশন ছাড়াই ঘুমের ওষুধ দিয়ে দেয়। কলকাতাই একমাত্র শহর, যেখানে এমন যথেচ্ছ ঘুমের ওষুধ পাওয়া যায়, এদেশের অন্যান্য শহরেও এমনটা হয় না।’ কথালাপে জয়রঞ্জন রাম।
‘অনেকেই বলে, এত পুরনো রেডিও, বেচে তো অনেক টাকা পাবে! আমি কোনওদিন সেটা করি না। ওই যে গুরুদেবের কথা! সততা সবসময় বজায় রাখবে।’ বিশ্ব রেডিও দিবসে অমিতরঞ্জন কর্মকারের সাক্ষাৎকার…
ভবিষ্যৎ হয়তো চলবে। শিঙের কাজ কোনওদিন বন্ধ হবে না। নতুন কেউ-না-কেউ তো নিশ্চয়ই আসবেন। এই বিশ্বাসটাই করি। সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে শিল্পটাকে বাঁচিয়ে রাখতে।
‘‘অভিমান’ ছবিটা করার জন্য হৃষীকেশ মুখার্জি ছ-বছর আমার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। আমি করিনি। কেননা মা বারণ করেছিলেন। ওই রোলটা অমিতাভ বচ্চন করেন। নায়কের নাম সুবীর। গায়ক। ওইটাই আমি…’
আন্তর্জাতিক স্তরে বাজানোটা ও বজায় রেখে গিয়েছিল। আমিও কিছু ফিউশন বাজিয়েছি। কিন্তু জ্যাজ বা ফিউশনটা ও চালিয়ে গিয়েছে। পশ্চিমি সংগীতের সঙ্গে একটা যোগাযোগ ও রেখেই গিয়েছে। রবিশংকরজির পরেই ওর এই আন্তর্জাতিক খ্যাতিটা ছিল।
তবলার যে পাঞ্জাব ঘরানা, তার খলিফা ছিলেন জাকির হুসেন। খলিফা অর্থে, যে বংশ থেকে উদ্ভূত হচ্ছে সেই ঘরানা। আল্লারাখা খাঁ সাহেবের ছেলে হিসেবে সেই উত্তরাধিকার তিনি বহন করতেন। একজন খলিফা চলে গেলেন, এটা সত্যিই অপূরণীয় ক্ষতি।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.